Saturday, February 9, 2019
Thursday, February 7, 2019
মায়ের ভাষা
০০০০০ মায়ের ভাষা ০০০০০
মোঃ জুলফিকার আলী জিল্লুর
মায়ের ভাষা তোমায় পেতে
রক্তে গোসল করি
তোমার জন্য রাজপথে ঐ
জীবন বাজী ধরি।
বর্ণ মালা তুমি তো গো
আমার মায়ের ভাষা
তোমায় নিয়ে জড়িয়ে আছে
স্বপ্ন ভরা আশা।
ভিনদেশীরাই মেতে ছিল
স্বপ্ন চুরির নেশায়
সালাম রফিক জীবন দিল
প্রিয় বাংলা ভাষায়।
মুখের ভাষা নেবে কেরে
এমন বাজি ধরে
পশ্চিমাদের ঘৃণার নেশায়
জীবন দিল ছেড়ে।
হারাতে এসে হেরে গেল সেই
শোষক চোষক দল
মায়ের ভাষা পেতে কি কেউ
হতে চাই দুর্বল।
শুকনো রুধির ঘ্রাণ নিতে ঐ
ছুটছি শহীদ মিনার
জব্বার বরকত আজো হাসে সেই
মুক্ত সুখে বাংলার।
বিশ্ব মাঝে সকাল সাঁঝে
হচ্ছে প্রভাত ফেরী
সালাম রফিক মরেনি আজো
তাদের গান ধরি।
মোঃ জুলফিকার আলী জিল্লুর
মায়ের ভাষা তোমায় পেতে
রক্তে গোসল করি
তোমার জন্য রাজপথে ঐ
জীবন বাজী ধরি।
বর্ণ মালা তুমি তো গো
আমার মায়ের ভাষা
তোমায় নিয়ে জড়িয়ে আছে
স্বপ্ন ভরা আশা।
ভিনদেশীরাই মেতে ছিল
স্বপ্ন চুরির নেশায়
সালাম রফিক জীবন দিল
প্রিয় বাংলা ভাষায়।
মুখের ভাষা নেবে কেরে
এমন বাজি ধরে
পশ্চিমাদের ঘৃণার নেশায়
জীবন দিল ছেড়ে।
হারাতে এসে হেরে গেল সেই
শোষক চোষক দল
মায়ের ভাষা পেতে কি কেউ
হতে চাই দুর্বল।
শুকনো রুধির ঘ্রাণ নিতে ঐ
ছুটছি শহীদ মিনার
জব্বার বরকত আজো হাসে সেই
মুক্ত সুখে বাংলার।
বিশ্ব মাঝে সকাল সাঁঝে
হচ্ছে প্রভাত ফেরী
সালাম রফিক মরেনি আজো
তাদের গান ধরি।
একটি গোলাপ ফুল
একটি গোলাপ ফুল
এম এ মাসুদ রানা
__________________
__________________
সাহারাতে ফুটে ছিল,
একটি গোলাপ ফুল ।
সেই ফুলেরই সুবাস নিলেন
সারা জাহানে ছড়িয়ে দিলেন
আমার মোহাম্মদ রাসুল ।
যে পেয়েছে সে ফুলের ঘ্রান
সে হয়েছে খাঁটি মুসিলমান
খোদার প্রাণেরই বুল বুল ।
সেই ফুলেরই ঘ্রাণ যে ঘুরে
আমার প্রাণে এসেছে উড়ে
সদা আমি যে হই আকুল ।
সেই ফুলেরই সৌরভ নিয়ে
মোর দেহ মনে ছড়িয়ে দিয়ে
আমি হব বেহেস্তেরই গুল ।
এম এ মাসুদ রানা
__________________
__________________
সাহারাতে ফুটে ছিল,
একটি গোলাপ ফুল ।
সেই ফুলেরই সুবাস নিলেন
সারা জাহানে ছড়িয়ে দিলেন
আমার মোহাম্মদ রাসুল ।
যে পেয়েছে সে ফুলের ঘ্রান
সে হয়েছে খাঁটি মুসিলমান
খোদার প্রাণেরই বুল বুল ।
সেই ফুলেরই ঘ্রাণ যে ঘুরে
আমার প্রাণে এসেছে উড়ে
সদা আমি যে হই আকুল ।
সেই ফুলেরই সৌরভ নিয়ে
মোর দেহ মনে ছড়িয়ে দিয়ে
আমি হব বেহেস্তেরই গুল ।
অনন্ত প্রেম
অনন্ত প্রেম
এম এ মাসুদ রানা
সুখ পাও যদি তুমি
দু"হাত পেতে নাও!
হৃদয় গহীনের ভালবাসার
সুরভী ছুয়ে দাও।
মনে যদি টানে তোর
ছুটে যায় বারে বার
বুঝে নিও সেই খানে
কিছু কিছু আছে আবার।
দাঁড়িয়ে আছে, অনন্ত প্রেম
তুলে নিতে দোষ কি তাতে,
মনে ছুয়ে যায়।
তোমার চাঁদের আবীরে
যদি গভীর রাতে এসে
দ্বীপ শিখা জ্বলায় তোর মনে।
কাছে টেনে নিও তুমি
দেখবে কতো ঝরা পাতার স্বপ্ন
যদি হয় ক্ষনিকে,
অনন্তকাল থাকবে তোর মনে।
Sunday, February 3, 2019
প্রেম তো মরে না
প্রেম তো মরে না
মন ভাঙে, প্রেমাস্পদ দূরে সরে যায়। কিন্তু প্রেম তো মরে না। মনের গহিন কোণে, যাকে আমরা বলি অবচেতন, সেখানে সুপ্ত অবস্থায় থেকে যায়।
ধরুন, হঠাৎ দেখা হয়ে গেল রেলগাড়ির কামরায় বা বাসস্ট্যান্ডে এমনকি হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের সামনেও হতে পারে। অদ্ভুদ দশ বছর পর। চেহারায়, আদলে পরিবর্তন ঘটেছে অনেক। প্রাণবস্তু চঞ্চল ছিপছিপে তরুণীটি এখন কিছুটা পৃথুলা, পূর্ণবয়স্ক নারী। সংসার-সন্তান সামলে পরিণত জীবনের অভিজ্ঞতার রেখাগুলোকে আড়াল করতে পারেনি প্রসাধনের প্রলেপ। কিন্তু এই নারীকে না চেনা তো অসম্ভব। চমকে উঠেছেন আপনি। ভেবেছেন দ্রুত নিজেকে আড়াল করবেন কিনা। কিন্তু ততক্ষণে চোখাচোখি হয়ে গেছে। আর আপনাকে অবাক করে দিতে হাত তুলে ডাকল। খুব সহজ-স্বাভাবিক গলায় জানতে চাইল, “কেমন আছ?” “ভালো” তুমি? এরপর পরস্পরের সংসার সন্তানের কুশলাদি বিনিময় হলো। আপনার মনে তখন স্মৃতির তোলপাড়। তাঁর মনের অবস্থা অবশ্য বোঝার উপায় নেই। হঠাৎ রবীন্দ্রনাথের কবিতার নারী হয়েইে যেন সে জানতে চাইল, ‘আমাদের গেছে যেদিন একেবাইের কি গেছে?’ কী উত্তর দেবেন আপনি, সেই রবীন্দ্রনাথের কবিতা ধার করেই বললেন, ‘রাতের সব তারাই আছে দিনের আলোর গভীরে।’ দশ বছর পর দশ মিনিটের এই আলাপের পর আবার দুজনার দুটি পথ দু দিকে গেল বেঁকে। শুধু একটি দীর্ঘশ্বাস বেরিয়ে এল বুক ফুঁড়ে। কত কথা ভিড় করে আসে মনে। চলচ্চিত্রের ফ্লাশব্যাকের মতো অনর্গল ছবির পর ছবি ভেসে ওঠে। টিকিট হাতে সিনেমা হলের সামনে অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে থাকার দিন, লাইব্রেরির বারান্দায় বসে দুজনের ঘনিষ্ঠ মুহুর্তগুলো কিংবা নদীর কিনারে বসে দিগন্তলাল সুযাস্তের দিকে তাকিয়ে রঙিন ভবিষ্যতের স্বপ্ন বোনে........।
এর আগে কখনো-সখনো ওর কথা মনে পড়েনি এমন তোন নয়। কিন্তু আজ সে রাতের মতো স্মৃতিরা যেমন করে ছুটে আসছে, আগে তো এ রকম হয়নি।
এ রকম আপনার আমার সবার হয়। মনোবিজ্ঞানীরা বলেন, এর নাম ‘রিট্রাইভাল কিউ’। একটি সূত্র আপনাকে ফিরিয়ে নিয়ে যাচ্ছে স্মৃতির কাছে। যেমন একটি চাবি হয়তো খুঁজে পাচ্ছিলেন না দীর্ঘদিন। হঠাৎ করে একটা বাক্স দেখে স্মৃতিটা উসকে উঠল, আরে এই বাক্সের মধ্যেই তো ছিল চাবিটা। অর্থাৎ বাক্সটি ছিল সূত্র। কেন ভেঙে যায় প্রেম? কেন দূরে সরে যাওয়া? সাধারণভাবে প্রেমের কয়েকটি শর্ত আছে।
কাছাকাছি থাকা, দায়বদ্ধতা ও বিশ্বাস। এর কোনো একটির অনুপস্থিতি বা ঘাটতি থেকে ভাঙন ধরে।
কাছাকাছি থাকার ব্যাপারটিকে অবহেলা করা যায় না। বলা হয়, ছোট ছোট বিচ্ছেদ প্রেমকে গভীর করে দীর্ঘ বিচ্ছেদ প্রেমের মৃত্যু ঘটায়। দীর্ঘকাল প্রেমাস্পদের নৈকট্য বঞ্চিত হলে প্রেমের করুণ পরিণতি ঘটতে পারে।
হালকা চালে একটা সম্পর্ক গড়ে উঠল। কিছুদিন একজনের সঙ্গ উপভোগ করলাম, কিন্তু কোনো ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নেই--- এ রকম সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হয় না।
বিশ্বাস হচ্ছে যেকোনো সম্পর্কের মূল ভিত্তি। সন্দেহ ও অবিশ্বাসের কারণে সম্পর্কের সুতোটি ছিঁড়ে যায়। এসব ছাড়া অনেক সময় বাহ্যিক কারণেও প্রেমের সমাপ্তি ঘটতে পারে। অভিভাবকদের জোরজবরদস্তি বা সামাজিক রীতির তীব্র ভ্রুকুটিও প্রেমিক যুগলকে পৃথক করতে পারে। পরস্পরের কাছ থেকে। মন ভাঙে, প্রেমাস্পদ দূরে সরে যায়। কিন্তু প্রেম তো মরে না। মনের গহিন কোণে, যাকে আমরা বলি অবচেতন, সেখানে সুপ্ত অবস্থায় থেকে যায়। ‘রিট্রাইভাল কিউ’র উসকানি পেলে আবার জেগে ওঠে সেই প্রেমের স্মৃতি। তবে সেই স্মৃতি আঁকড়ে ধরেই মানুষ বেঁচে থাকে, তা-ও কিন্তু নয়। আবেগের কেন্দ্র থাকে মস্তিস্কে। নতুন আবেগম এসে ঢেকে দেয় পুরোনো আবেগকে। ঢেকে দেয় বলে পুরোনো প্রেমের কথা ভুলে সুখের দাম্পত্য জীবন গড়ে তুলতে পারে মানুষ। এখানেও প্রেম আছে। আছে স্বামী বা স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা ও বিশ্বস্ততা, সন্তানের প্রতি ভালোবাসা ও বিশ্বস্ততা, সন্ত্রানের প্রতি বাৎসল্য আর সংসার ঘিরে আশা ও আনন্দ।
অনেকে স্বামী বা স্ত্রীকে তাঁর পূর্ব প্রেমের কথা জানাতে চাই না। কারণ, সেটা সহজে গ্রহণ করতে পারেন না স্বামী বা স্ত্রী। কেন তাঁরা এ কথা বোঝার চেষ্টা করেন না যে, মায়ের কোল থেকেই পড়েই তো কেউ স্বামী বা স্ত্রীর কোলে এসে পড়েন না। মধ্যখানে এত বড় জীবন ঘটনাবিহীন থাকবে এট কী করে সম্ভব? তবে বুদ্ধিমানেরা বলেন, পুরোনো কাসুন্দি না ঘেটেই যদি দাম্পত্য সম্পর্ক ও সংসার নিরাপদ থাকে, তাহালে না জানানোই ভালো। কে হায় হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে ভালোবাসে!
শরৎচন্দ্রের উপন্যাস দেবদাস পড়তে ভালো, সঞ্চয়লীলা বনশালীর চলচ্চিত্র দেবদাসও দেখতে মন্দ নয়। কিন্তু প্রেমের ব্যর্থতায় বাঈজি বাড়ি ঘুরে আসা বা মাতাল হয়ে ‘পারু পারু’ বলে হাহাকারে পার্বতীর বাড়ির সামনে এসে জীবন বির্সজন আদর্শ প্রেমিকের জীবন হতে পারে না। এ ধরনে চরিত্র মানুষের মনে সাময়িক করুণা জাগায়, সমীহ জাগায় না। এটা মনুষ্যত্বের অবমাননা ছাড়া আর কিছুই নয়। মনোচিকিৎসক আহমেদ হেলালের পরামর্শ, ইগো-ডিফেন্স তৈরি করতে হবে। ব্যর্থতা, প্রতারণার বোধ থেকে নিজেকে আঘাত করা, নিজের ভবিষ্যৎকে বিপন্ন করা যেমন পকৃত প্রেমিকের কাজ হতে পারে না, তেমনি প্রেমাস্পদের সুখের জীবন দেখে ঈর্ষাপরায়ন বা প্রতিহিংসাপ্রবণ হওয়াটাও দৃঢ় ব্যক্তিত্বের পরিচয় প্রকাশ করে না। জীবনকে নদীর সঙ্গে যে তুলনা করেন কবি-লেখকেরা, তা এখন ক্লিশে মনে হতে পারে। কিন্তু এই তুলনার মধ্যে যুক্তি আছে। নদীতে ছোট-বড় ঢেউ ওঠে, তা মিলিয়েও যায়। কিন্তু যে ঢেউ নদীর পার ভাঙে, সেই আঘাত বা ক্ষতাটাই দীর্ঘস্থায়ী হয়।
তবে সবচেয়ে ভালো হয় ‘প্রাক্তন’-এর সঙ্গে সহজ-সুন্দর একটি সম্পর্ক বজায় রাখতে পারলে। আগের মতো আবেগের তীব্রতা নেই, কিন্তু বন্ধুত্বের মাধুর্য আছে। পরস্পরের প্রতি অভিযোগ-অভিমান-ক্ষোভ নেই, নতুন কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই, আছে ক্ষমা ও মমতা।
Saturday, February 2, 2019
অহংকার
______ অহংকার
___ এম এ মাসুদ রানা
কত হাক কত ডাক
চেঁচামিচি করে দিনরাত,
মনের মাঝে পুশে রাখে
যাতনা বাসনা যারযার
কি করে বড় হবো?
এই ভাবনা যে করি অহর্নিশ।
কিছু মানুষ ভাবেনা নিজে
নিজের ভাবেনার কথা তার
অর্থ ধন সম্পদ চাই না গরিতে
শূন্য ঘর শূন্য ভাবে রহিতে চাই।
অর্থ প্রাচুর্য নিয়ে করেতেছে
আপন মনে গড়িবার সাধ
চারি দিকে করে ডাকাডাকি
কতই নামের হাঁক।
ক্ষুধার জালায় পরে থাকে
কান্না মেশানো কতই না মুখ
করে না তো তাদের খবর
আসে না তো কাছে যাচিতে
আছে কি তাদের কোন সাধ?
চলে যেতে হবে অচিন দেশে
সবে কিছু ফেলে রেখে,
কেন যে পরে আছি মিছে
অর্থ আর অহংকারে।
___ এম এ মাসুদ রানা
কত হাক কত ডাক
চেঁচামিচি করে দিনরাত,
মনের মাঝে পুশে রাখে
যাতনা বাসনা যারযার
কি করে বড় হবো?
এই ভাবনা যে করি অহর্নিশ।
কিছু মানুষ ভাবেনা নিজে
নিজের ভাবেনার কথা তার
অর্থ ধন সম্পদ চাই না গরিতে
শূন্য ঘর শূন্য ভাবে রহিতে চাই।
অর্থ প্রাচুর্য নিয়ে করেতেছে
আপন মনে গড়িবার সাধ
চারি দিকে করে ডাকাডাকি
কতই নামের হাঁক।
ক্ষুধার জালায় পরে থাকে
কান্না মেশানো কতই না মুখ
করে না তো তাদের খবর
আসে না তো কাছে যাচিতে
আছে কি তাদের কোন সাধ?
চলে যেতে হবে অচিন দেশে
সবে কিছু ফেলে রেখে,
কেন যে পরে আছি মিছে
অর্থ আর অহংকারে।
Thursday, January 31, 2019
ভিন্ন সাঁজে
_______ ভিন্ন সাঁজে
___ এম এ মাসুদ রানা
আমি আমার মতো করে,
আজ সেঁজেছি অনুপম সাঁজে
আমার কাছে ভীষণ দামী পোশাকে
মনের মাঝে লেগেছে এক বিশেষ অনুভুতি।
কতো জনেই তো কতভাবে সাঁজে
নিত্য নতুন ভিন্ন রঙের পোশাকে ।
যেভাবে মানায় তাঁকে তাঁর মনের মতো করে
সেই সাঁজে থাকেনা তো কারো কোন বাঁধা।
তাই আমিও আজ সবার মাঝে সেঁজেছি
এক ভীষণ রঙে ভিন্ন সাঁজে।
আমিও চাইনি সাঁজতে ইচ্ছে করে
আমার সাঁজানোর পিছনে আছে কিছু না কিছু।
যেমন কেউ সাঁজেনা ইচ্ছে করে
তবুও সাঁজে নিত্য নতুন রূপে।
আমি সেঁজেছি ভীষণ ভাবে
কোন কিছু না কিছু কারণে।
কষ্ঠের মাঝে সাঁজে তো সবাই
তাঁদের মনের মতো করে।
আমারও অনেক কষ্টের মাঝে
সেঁজেছি আপন মনের মতো করে ।
সবার মাঝে আমি নাই বা হলাম ভীষণ দামী
কিন্তু সেঁজেছি যে এক ভিন্ন সাঁজে,
কোন কো এক কারণে অকারণে।
___ এম এ মাসুদ রানা
আমি আমার মতো করে,
আজ সেঁজেছি অনুপম সাঁজে
আমার কাছে ভীষণ দামী পোশাকে
মনের মাঝে লেগেছে এক বিশেষ অনুভুতি।
কতো জনেই তো কতভাবে সাঁজে
নিত্য নতুন ভিন্ন রঙের পোশাকে ।
যেভাবে মানায় তাঁকে তাঁর মনের মতো করে
সেই সাঁজে থাকেনা তো কারো কোন বাঁধা।
তাই আমিও আজ সবার মাঝে সেঁজেছি
এক ভীষণ রঙে ভিন্ন সাঁজে।
আমিও চাইনি সাঁজতে ইচ্ছে করে
আমার সাঁজানোর পিছনে আছে কিছু না কিছু।
যেমন কেউ সাঁজেনা ইচ্ছে করে
তবুও সাঁজে নিত্য নতুন রূপে।
আমি সেঁজেছি ভীষণ ভাবে
কোন কিছু না কিছু কারণে।
কষ্ঠের মাঝে সাঁজে তো সবাই
তাঁদের মনের মতো করে।
আমারও অনেক কষ্টের মাঝে
সেঁজেছি আপন মনের মতো করে ।
সবার মাঝে আমি নাই বা হলাম ভীষণ দামী
কিন্তু সেঁজেছি যে এক ভিন্ন সাঁজে,
কোন কো এক কারণে অকারণে।
Tuesday, January 29, 2019
আমার ভাবনা
____ আমার ভাবনা ____
___ এম এ মাসুদ রানা ____
সখী, ভাবনা কাহারে বলে।
সখী, যাতনা কাহারে বলে ।
সখী, সাধনা কাহারে বলে।
তোমরা যে বলো দিবা- নিশি
‘ভালোবাসা’ ‘ভালোবাসা’
সখী, এটা আবার কী?
সখী, ভালোবাসা কারে কয় !
সে কি শুধুই যাতনা আর যাতনা?
সে কি শুধুই দু"চোখের জল ?
সে কি শুধুই দীর্ঘ শ্বাস ?
মানব তব কেন ছুটে মিছে আশায়,
এমন সাধনা ও বাসনায়।
আমার চোখে তো সবই শোভন,
সকলই নবীন, সকলই প্রবীণ,
সুনীল গগন, শ্যামল শস্য,
পূর্ণিমা জোছনা, কুসুম কলি
সবই আমার মতো ভাবি।
তারা শুধুই হাসে, শুধুই গায়,
হাসিয়া খেলিয়া মরিতে চায়—
না জানে বেদন, না জানে রোদন,
না জানে সাধের যাতনা যত ।
ফুল সে হাসিতে হাসিতে ফোঁটে
আবার হাসিতে হাসিতে ঝরে পরে।
জোছনা হাসিয়া হাসিয়া ধরনীতে আসে,
জোছনা আবার হাসিয়া মিলায়া যায়।
সাগর তো হাসিতে হাসিতে চলে,
হঠাৎ কেন গর্জনে ফেঁপে উঠে দুই কূল।
___ এম এ মাসুদ রানা ____
সখী, ভাবনা কাহারে বলে।
সখী, যাতনা কাহারে বলে ।
সখী, সাধনা কাহারে বলে।
তোমরা যে বলো দিবা- নিশি
‘ভালোবাসা’ ‘ভালোবাসা’
সখী, এটা আবার কী?
সখী, ভালোবাসা কারে কয় !
সে কি শুধুই যাতনা আর যাতনা?
সে কি শুধুই দু"চোখের জল ?
সে কি শুধুই দীর্ঘ শ্বাস ?
মানব তব কেন ছুটে মিছে আশায়,
এমন সাধনা ও বাসনায়।
আমার চোখে তো সবই শোভন,
সকলই নবীন, সকলই প্রবীণ,
সুনীল গগন, শ্যামল শস্য,
পূর্ণিমা জোছনা, কুসুম কলি
সবই আমার মতো ভাবি।
তারা শুধুই হাসে, শুধুই গায়,
হাসিয়া খেলিয়া মরিতে চায়—
না জানে বেদন, না জানে রোদন,
না জানে সাধের যাতনা যত ।
ফুল সে হাসিতে হাসিতে ফোঁটে
আবার হাসিতে হাসিতে ঝরে পরে।
জোছনা হাসিয়া হাসিয়া ধরনীতে আসে,
জোছনা আবার হাসিয়া মিলায়া যায়।
সাগর তো হাসিতে হাসিতে চলে,
হঠাৎ কেন গর্জনে ফেঁপে উঠে দুই কূল।
Sunday, January 27, 2019
নীরব মানবতা
_____ নীরব মানবতা
___ এম এ মাসুদ রানা
আমি এই ধরণীতলে কে
হারিয়ে যাই ক্ষণে ক্ষণ
সীমাহীন কতই যাতনার তলে!
কাত্তুর সুরে সংগীত ভেসে আসে ;
মোর হৃদয়হীনা হৃদয়ের পথে
পূর্ব দিগন্তের সূর্যটা হাসতে হাসতে উঠে!
দিবসের প্রভাতের শুভ ক্ষণে
স্মৃতির দরজায় উঁকি দেয় সুরে বেসুরে
ঠিক তখনি ম্লান হয় আনন্দ মেলা।
স্বার্থের কারনে স্বার্থ বেচাকেনা করি
নিষ্ঠুর মানবতার মানব হয়ে
কতই না মায়াবতী রূপ ধারণ করি।
মনবতার আদালতে দিয়ে থাকি তালা;
পৃথিবীর স্বার্থ সিদ্ধ লাভের আশে --
মিথ্যে অভিনয় ও আছে যত ছলাকলা।
যে সুধা পান অযোগ্য অযোগ্য জানেও
আবার সন্ধনী হয় সতত এ সংসারে --
যার আছে কি কোনো কিঞ্চিত মূল্য?
আমার মানবতা কত যে বড়
দেখাতে চাই না ফিরে একবার
মানবতা আমরা বুঝেও না বুঝিও।
মানবের মানষ চেতনার এ বড় গুণ
থাকার কথা সবার মাঝে সর্বক্ষণ
জলন্ত দাবানল জ্বলায় সম শিখা!
মানবতায় হীনতা পোড়ায় না তবু ;
দগ্ধ করে না চেতনার অঙ্গীকার
তাইতো মানবতা আজ এতই নীরব।
___ এম এ মাসুদ রানা
আমি এই ধরণীতলে কে
হারিয়ে যাই ক্ষণে ক্ষণ
সীমাহীন কতই যাতনার তলে!
কাত্তুর সুরে সংগীত ভেসে আসে ;
মোর হৃদয়হীনা হৃদয়ের পথে
পূর্ব দিগন্তের সূর্যটা হাসতে হাসতে উঠে!
দিবসের প্রভাতের শুভ ক্ষণে
স্মৃতির দরজায় উঁকি দেয় সুরে বেসুরে
ঠিক তখনি ম্লান হয় আনন্দ মেলা।
স্বার্থের কারনে স্বার্থ বেচাকেনা করি
নিষ্ঠুর মানবতার মানব হয়ে
কতই না মায়াবতী রূপ ধারণ করি।
মনবতার আদালতে দিয়ে থাকি তালা;
পৃথিবীর স্বার্থ সিদ্ধ লাভের আশে --
মিথ্যে অভিনয় ও আছে যত ছলাকলা।
যে সুধা পান অযোগ্য অযোগ্য জানেও
আবার সন্ধনী হয় সতত এ সংসারে --
যার আছে কি কোনো কিঞ্চিত মূল্য?
আমার মানবতা কত যে বড়
দেখাতে চাই না ফিরে একবার
মানবতা আমরা বুঝেও না বুঝিও।
মানবের মানষ চেতনার এ বড় গুণ
থাকার কথা সবার মাঝে সর্বক্ষণ
জলন্ত দাবানল জ্বলায় সম শিখা!
মানবতায় হীনতা পোড়ায় না তবু ;
দগ্ধ করে না চেতনার অঙ্গীকার
তাইতো মানবতা আজ এতই নীরব।
Friday, January 25, 2019
ফেলানি
°°°°°°°°°°°°° ফেলানি °°°°°°°°°°°
°°°°°°°°° এম এ মাসুদ রানা °°°°°°°°
তোমায় নিয়ে নতুন লেখা লেখেনা আর কেউ,
তোমায় নিয়ে নতুন করে ভাবে না তো কেউ,
তোমার জন্য মমতা মহো দেখায় না তো কেউ,
তোমায় নিয়ে আবেগ ভরে ভাবনা ভাবে না তো কেউ।
সারা বঙ্গ বলেছিল, ঝুলোনি তুমি ঝুলেছে এই বঙ্গ,
তোমার রক্তে রাঙ্গায়নি তোমার শরীর, রাঙ্গিয়েছে এই বঙ্গ,
লিখেছিল অনেকে তোমার জন্য বিশেষ কিছু ছন্দ,
করেনি কেউ তোমায় গালাগালি আর মন্দ।
তোমার জন্য কেঁদেছিল সবে হাসেনি কোন প্রাণ
তোমার জন্য করেছিল প্রতিবাদ, করেনি কেউ অপমান
তোমার জন্য কেঁদেছিল পূর্ববঙ্গ, চেয়েছিও সুবিচার
তোমার জন্য করেনি আপোষ পাইনি সুবিচার।
শুধু কাঁদেনি তোমার পিতা, কেঁদেছে গোটা বঙ্গ
কান্না দেখে সাথে ছিলো সবাই, ছিল না শুধু পশ্চিম বঙ্গ
বিচার চেয়ে চেয়ে পেয়েছি কি আর কত্তো গালমন্দ
কেঁদেছিল গোটা বিশ্ব শুধু কাঁদেনি পশ্চিম বঙ্গ।
Wednesday, January 23, 2019
প্রবাসীর কথা
____ প্রবাসীর কথা
__ এম এ মাসুদ রানা
তোমরা তো দেশে থাকো
তোমরাই হলে আসল সুখী।
আমরা প্রবাসে যারা
আমরা প্রবাসে থাকি
আমাদের নাই দিবানিশি!
তোমরা তো চাকুরী করো
হয়তোবা কেউ না কেউ !
বাড়ি ফিরে মাকে বল
মা ভাত দিছো কই।
আমাদের নাই বাড়ি
সবাই মিলেই একটি ঘর!
এইটা কার ঐটা কার
চেচাঁমেচি দিবানিশি ভর!
তোমারা যাও লাইব্রেরিতে
করো অভিধান পাঠ!
আমাদের তো কিছু নেই
আছে শুধুই মায়ের দেওয়া
ছেঁড়া খেতা বালিশের থাক।
__ এম এ মাসুদ রানা
তোমরা তো দেশে থাকো
তোমরাই হলে আসল সুখী।
আমরা প্রবাসে যারা
আমরা প্রবাসে থাকি
আমাদের নাই দিবানিশি!
তোমরা তো চাকুরী করো
হয়তোবা কেউ না কেউ !
বাড়ি ফিরে মাকে বল
মা ভাত দিছো কই।
আমাদের নাই বাড়ি
সবাই মিলেই একটি ঘর!
এইটা কার ঐটা কার
চেচাঁমেচি দিবানিশি ভর!
তোমারা যাও লাইব্রেরিতে
করো অভিধান পাঠ!
আমাদের তো কিছু নেই
আছে শুধুই মায়ের দেওয়া
ছেঁড়া খেতা বালিশের থাক।
শেষ ইচ্ছা
_________ শেষ ইচ্ছা ___________
______ এম এ মাসুদ রানা ________
আমি হাসবো যতো আসুক বিরহব্যাথা
আমি কাঁদবো না কখনো,
আসুক যত জীবনে আধার।
বেদনা চেপে রাখবো বুকের গভীরে
তোমার কোলে মাথা রেখে ভুলে যাবো বলে,
কয়েক ঘন্টা ঘুমাবো ক্লান্তি হবে অবসাদ।
এই প্রেম যে আমার অনন্তের অসীম
আমরণ চিত্তে রবে প্রজ্বলিত শিখা,
তোমার ভালোবাসা অর্জনের আশায়
কতো যে, হা-হা-কার মনে দোলা দেয় বারে বারে।
আর কতো জ্বলন্ত শিখাকে জ্বালাবে ,
আর ফিরিয়ে দিওনা তৃষ্ণাতূর হৃদয়কে।
তোমার কোলে দুঃখ ভুলি বলে
এই নিয়ে করেছো কত্তনা খেলা,
আর খেলা নই শেষ ঘুমাতে দাও
ঘুমাতে দাও শুধু একবার।
______ এম এ মাসুদ রানা ________
আমি হাসবো যতো আসুক বিরহব্যাথা
আমি কাঁদবো না কখনো,
আসুক যত জীবনে আধার।
বেদনা চেপে রাখবো বুকের গভীরে
তোমার কোলে মাথা রেখে ভুলে যাবো বলে,
কয়েক ঘন্টা ঘুমাবো ক্লান্তি হবে অবসাদ।
এই প্রেম যে আমার অনন্তের অসীম
আমরণ চিত্তে রবে প্রজ্বলিত শিখা,
তোমার ভালোবাসা অর্জনের আশায়
কতো যে, হা-হা-কার মনে দোলা দেয় বারে বারে।
আর কতো জ্বলন্ত শিখাকে জ্বালাবে ,
আর ফিরিয়ে দিওনা তৃষ্ণাতূর হৃদয়কে।
তোমার কোলে দুঃখ ভুলি বলে
এই নিয়ে করেছো কত্তনা খেলা,
আর খেলা নই শেষ ঘুমাতে দাও
ঘুমাতে দাও শুধু একবার।
Monday, January 21, 2019
মনের কথা
মনের কথা
এম এ মাসুদ রানা
মন জ্বলে মনের প্রহরে
তুমি হীনা বল রইব কেমনে,
সেতো তুমি ভালো জানো
মন পুড়ে স্মৃতির সরণে।
তুমি বিনে আর নেই কেউ
এই মন সাজার,
আমি তুমি হীনা কতোটা একা
দিবসেও আধার,
বহু পথে হেঁটে আসা ক্লান্ত মন
নেই কেউ বাঁধার।
যতটা ভাবনা ভাবি তোমার
ফিরে আসা নিয়ে,
সবে কিছু মিছে আশা হবে
মিছে ভরষা দিয়ে।
Monday, January 7, 2019
সিমনের যাত্রায়
________সিমনের যাত্রায়__________
__জুলফিকার আলী (জিল্লুর)__
বালিয়াডাঙ্গী পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়
অনাদর, অনাদর এ কোন অনাদর ?
তোমার সর্বঙ্গের কচি মাখা প্রেম গুলি
ছলকে দেখার দুলকে-দুলকে
মুচকি হাঁসি।
ছোট-ছোট দুষ্ট আর মিষ্টি কথার
ইন্দ্রোজালে
এ কোন অনাদর রেখে গেলে তুমি?
ভূলতে পারি না, কিছুতেই ভুলতে পারি না
দীঘল পায়ের চপল চলা আর ছলকে দেখা।
তুমি তো তোমার মত করে
সাজালে তোমার স্বর্গ রথের ভেলা-
কিন্তু
তোমার স্মৃতির যাদু আতকে তুলে
বাঁধ ভাঙ্গা ঝড়ে বেলা অবেলা।
তোমার বাল্যবেলার ধুলো মাখা অঙ্গখানি
না জানি তৃষ্ণাতুর করে তুলে
অবশেষে
ঢেউ ভাঙ্গা ঢেউ এ
বুকের ভাঙ্গা পথ ভেঙ্গে ফেলে
কাফন পরা দাফনের একোন অনাদরে।
__জুলফিকার আলী (জিল্লুর)__
বালিয়াডাঙ্গী পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয়
অনাদর, অনাদর এ কোন অনাদর ?
তোমার সর্বঙ্গের কচি মাখা প্রেম গুলি
ছলকে দেখার দুলকে-দুলকে
মুচকি হাঁসি।
ছোট-ছোট দুষ্ট আর মিষ্টি কথার
ইন্দ্রোজালে
এ কোন অনাদর রেখে গেলে তুমি?
ভূলতে পারি না, কিছুতেই ভুলতে পারি না
দীঘল পায়ের চপল চলা আর ছলকে দেখা।
তুমি তো তোমার মত করে
সাজালে তোমার স্বর্গ রথের ভেলা-
কিন্তু
তোমার স্মৃতির যাদু আতকে তুলে
বাঁধ ভাঙ্গা ঝড়ে বেলা অবেলা।
তোমার বাল্যবেলার ধুলো মাখা অঙ্গখানি
না জানি তৃষ্ণাতুর করে তুলে
অবশেষে
ঢেউ ভাঙ্গা ঢেউ এ
বুকের ভাঙ্গা পথ ভেঙ্গে ফেলে
কাফন পরা দাফনের একোন অনাদরে।
Tuesday, January 1, 2019
হে নতুন বর্ষ
______ হে নতুন বর্ষ _______
____ এম এ মাসুদ রানা _____
পাল্টে যাবে বর্ষপুঞ্জির পাতা
কমবে সবার জীবনআয়ু!
কাঁদছে হৃদয় শোক বেদনায়
কাঁপছে আরও জীবনের স্নায়ু!
কিসের আবার নিউ ইয়ার
কিসের আবার হাসি খুশি!
আমলনামায় দেখছি কি?
আমরা সবাই কলুসিত ভুসি!
নতুন সূর্য আনুক বয়ে
স্বর্ণমাখা দিবস নিয়ে!
এই করি প্রার্থনা মোরা
শোধ হয়ে যাক জমাকৃত
আছে পাপের যত ঋণ!!
____ এম এ মাসুদ রানা _____
পাল্টে যাবে বর্ষপুঞ্জির পাতা
কমবে সবার জীবনআয়ু!
কাঁদছে হৃদয় শোক বেদনায়
কাঁপছে আরও জীবনের স্নায়ু!
কিসের আবার নিউ ইয়ার
কিসের আবার হাসি খুশি!
আমলনামায় দেখছি কি?
আমরা সবাই কলুসিত ভুসি!
নতুন সূর্য আনুক বয়ে
স্বর্ণমাখা দিবস নিয়ে!
এই করি প্রার্থনা মোরা
শোধ হয়ে যাক জমাকৃত
আছে পাপের যত ঋণ!!
Wednesday, December 19, 2018
আমাদের স্বাধীনতা
আমাদের স্বাধীনতা
এম এ মাসুদ রানা
লাশ ঝুলে কাঁটাতারে
ঝুলছে আরও তড়িৎ তারে,
মরা বাদুড়, ঝুলছে ঝুলুক
লাজ-শরমের যাই মরে।
গর্ব করে বলবি মোরাস্বাধীনতার
তরে জীবন দিয়েছি মোরা।
বুকের পরে চলছে গুলি
হচ্ছে খালি মায়ের কোল
উড়ছে খুলি এই বাংলার
মগেরমুলুক, চলুক বল।
লাজ-শরমের কী আছে যায়!
বুক ফুলিয়ে বল তোরা
মোদের দেশ স্বাধীন দেশ
ইতিহাসে আছে ভরা।
Tuesday, December 18, 2018
Saturday, December 15, 2018
আবেগী মন
_________ আবেগী মন
এম এ মাসুদ রানা
কিছু কিছু পরিচয় হয়ে থাকে অচেনা
তারা কল্পনার রঙে ছড়ায় দুটি ডানা।
মনে মনে ছবি এঁকে যায় দিবানিশি
তাদের মনের তুলিতে আল্পনায় সুখ।
কিছু জানা নাইবা হলো তাদের জানা
তৃষ্ণাত্ব বুকে কোন থাক না শূন্যতা।
কাছে এসে প্রেমী হারিয়ে যায় সব কথা
কষ্টের ঢেউ যতই আসুক তাদের বুকে!
থাকে না কোন ব্যথা তাদের মনে।
এম এ মাসুদ রানা
কিছু কিছু পরিচয় হয়ে থাকে অচেনা
তারা কল্পনার রঙে ছড়ায় দুটি ডানা।
মনে মনে ছবি এঁকে যায় দিবানিশি
তাদের মনের তুলিতে আল্পনায় সুখ।
কিছু জানা নাইবা হলো তাদের জানা
তৃষ্ণাত্ব বুকে কোন থাক না শূন্যতা।
কাছে এসে প্রেমী হারিয়ে যায় সব কথা
কষ্টের ঢেউ যতই আসুক তাদের বুকে!
থাকে না কোন ব্যথা তাদের মনে।
Wednesday, December 12, 2018
জিজ্ঞাসা
______________ জিজ্ঞাসা
___________ এম এ মাসুদ রানা
তুমি কি এখনো দিবানিশি আময়া নিয়ে ভাবো?
তুমি কি এখনো সারারাত জোছনা দেখো?
তুমি কি এখনো আগের মতই গান লিখো?
তমি কি এখনো আগের মতোই থাকো?
তোমার সে স্বপ্ন কি এখনো নতুন?
নতুন দিনের হলেও, কি শুরু না কি শেষ?
তুমি কি এখনো সে দিনের কথা মনে করো?
তুমি কি এখনো আকাশের পানে চেয়ে চেয়ে থাকো?
নিঝুম রাতের তারারা এখনো কি তোমাকে খোঁজে না?
অশ্রুকণা গুলো কি এখনো বৃষ্টি হয়ে ঝড়ে পরে না?
তোমার সেই স্বপ্নগুলো এখনও কি নতুন?
নতুন দিনের হলো কি এখন নতুন ভাবে সাজাও?
তোমার চোখের মাঝে এখন আর কি তারারা হাসে না?
রাতের পাখিরা এখন তোমায় কি আর ডাকাডাকি করে না?
ভালো নেই বলে কি থেমে যাবে তোমার জীবন?
চেয়ে দেখো সেই জোছনা তাকিয়ে আছে তোমার পানে।
আমি বলি,
তুমি তো এখনো ঘুমিয়ে আছো আমারি মাঝে ,
আয়নায় মোর প্রতিচ্ছবি সে তো আমি নই।
___________ এম এ মাসুদ রানা
তুমি কি এখনো দিবানিশি আময়া নিয়ে ভাবো?
তুমি কি এখনো সারারাত জোছনা দেখো?
তুমি কি এখনো আগের মতই গান লিখো?
তমি কি এখনো আগের মতোই থাকো?
তোমার সে স্বপ্ন কি এখনো নতুন?
নতুন দিনের হলেও, কি শুরু না কি শেষ?
তুমি কি এখনো সে দিনের কথা মনে করো?
তুমি কি এখনো আকাশের পানে চেয়ে চেয়ে থাকো?
নিঝুম রাতের তারারা এখনো কি তোমাকে খোঁজে না?
অশ্রুকণা গুলো কি এখনো বৃষ্টি হয়ে ঝড়ে পরে না?
তোমার সেই স্বপ্নগুলো এখনও কি নতুন?
নতুন দিনের হলো কি এখন নতুন ভাবে সাজাও?
তোমার চোখের মাঝে এখন আর কি তারারা হাসে না?
রাতের পাখিরা এখন তোমায় কি আর ডাকাডাকি করে না?
ভালো নেই বলে কি থেমে যাবে তোমার জীবন?
চেয়ে দেখো সেই জোছনা তাকিয়ে আছে তোমার পানে।
আমি বলি,
তুমি তো এখনো ঘুমিয়ে আছো আমারি মাঝে ,
আয়নায় মোর প্রতিচ্ছবি সে তো আমি নই।
Thursday, November 29, 2018
প্রতিক্ষা
________ প্রতিক্ষা
_____ এম এ মাসুদ রানা
এসো তুমি শ্যামল সুন্দর হয়ে,
আনো তব তাপহরা তৃষাহরা সঙ্গসুধা।
বিরহ নিয়ে চাহিয়া আছি আকাশের পাণে।
সে যে এক ব্যথিত হৃদয় আছে বিছায়ে
তমালকুঞ্জপথে অশ্রু সজল ছায়াতে,
নয়নে জাগিছে করুণ রাগী॥
বকুলমালা রেখেছে গাঁথিয়া,
বাজাইছে তার অঙ্গনে মিলন বাঁশরি সুর ।
আনো সাথে তোমার মিলন বাসর
তোমার চঞ্চল নৃত্যের বাজিবে ছন্দে ও তালে সে--
বাজিবে তোমার কঙ্কণ ও কিঙ্কিণী,
ঝঙ্কারিবে মঞ্জীর রুণু রুণু
_____ এম এ মাসুদ রানা
এসো তুমি শ্যামল সুন্দর হয়ে,
আনো তব তাপহরা তৃষাহরা সঙ্গসুধা।
বিরহ নিয়ে চাহিয়া আছি আকাশের পাণে।
সে যে এক ব্যথিত হৃদয় আছে বিছায়ে
তমালকুঞ্জপথে অশ্রু সজল ছায়াতে,
নয়নে জাগিছে করুণ রাগী॥
বকুলমালা রেখেছে গাঁথিয়া,
বাজাইছে তার অঙ্গনে মিলন বাঁশরি সুর ।
আনো সাথে তোমার মিলন বাসর
তোমার চঞ্চল নৃত্যের বাজিবে ছন্দে ও তালে সে--
বাজিবে তোমার কঙ্কণ ও কিঙ্কিণী,
ঝঙ্কারিবে মঞ্জীর রুণু রুণু
Tuesday, November 27, 2018
স্বপ্নভরা মন
সপ্নভরা মন
এম এ মাসুদ রানা
পশ্চিম আকাশে সূর্য অস্তে
চাঁদ উঠলো রাতে,
চারদিকে অন্ধকার করে,
পৃথিবী আবার নতুন সাজে ।
অন্ধকার রাতে জেগে ওঠে,
নিশাচর প্রাণীগুলো খেলা করে,
আকাশে লুকিয়ে থাকা লক্ষ কোটি
তারকারাজি নাহি কবু নড়ে।
শন-শন বাতাস আসে
শীতল করে দেহ ও মন,
এক পশলা বৃষ্টি আসে
ঐ মনের আকাশে যখন ।
স্মৃতির পাতায় দাগ এঁকে
কত অজানা স্মৃতি,
সময় যখন ভাবিয়ে তুলে,
মনের গপন নীতি ।।
তারপরও মানুষ বাঁচে
আশা ভরে বুকে,
নতুন সূর্য উদয় হবে ,
আধার ফুরাবে কবে।
রচনাকাল ২৮/১১/২০১৭
Tuesday, November 20, 2018
Saturday, November 17, 2018
বিষণ্নতা
_______ বিষণ্নতা ________
এম এ মাসুদ রানা
দিনের শেষ হয়ে,
এবার আসবে বুঝি বিষণ্নতার কাঁকড়,
রোদেলা দিনের অনেক স্মৃতিমধুর হয়ে ভাসে।
কোনটা রঙিন, কোনটা মলিন চাঁদরে মোড়ানো?
কোনটা ছিটে-ফোঁটা নয়নের জল?
কোনটা আঁধার ভাঙা চাঁদের আলো?
মনে পড়ে, পা-দোলানো আম্র-কানন,
সত্যি, বড় বিষণ্নতা আজ চেপে ধরেছে
আমায় রেখেছে সীমাহীন অন্ধকারে।
কাঁদবার ইচ্ছেটুকু থাকলেও কাঁদতে পারি না,
সব জল শুকিয়ে গেছে সে-বেলায়।
কবে কার প্রেমের নেশায় মাতাল হয়ে
ডুব দিয়ে ছিলাম, উত্তাল সাগরে
এই তো এবার! তার সমাপ্তি ঘটেছে।
দিনের শেষে, আমি বড় একা ,
শূন্য আকাশের নিচে বসে আছি
একটি গাঙচিলের মতো মেলেছি ডানা
ক্লান্ত হয়ে ফিরলেও
বলার জোন জায়গা নেই সে-কথা,
সবই ধোঁয়ায় সফেদ, রঙহীন ধূসর কুয়াশা
আমার পানে,আশাহীন দীপশিখা রয়েছে চেয়ে,
ক্লান্তির ঘুমে ঢলে পড়া আমার চোখের পাতায়।
Monday, November 12, 2018
স্বপ্নচারিতা
_________ স্বপ্নচারিতা ________
এম এ মাসুদ রানা
মাঝ রাতে তোমার ঘুম ভাঙ্গবে যখন
কাঁদবে তুমি নিরবে তখন,
হাত নেড়ে খুজবে আমায়
পাবে না খুজে দৃষ্টির আওতায়।
আমি হারিয়ে যাবো এক অজানায়
তোমার কাছে আর আসবো না ফিরে,
দুরে থেকে চাইবো তোমার সুখ
ভালো আর বাসবো না তোমায়।
লাভ কি আসে যায় ভালোবেসে!
সব কিছু বল আমায় খুলে,
তোমার কাছে ছিলাম যখন
কোন কিছুই বলনি তখন।
এম এ মাসুদ রানা
মাঝ রাতে তোমার ঘুম ভাঙ্গবে যখন
কাঁদবে তুমি নিরবে তখন,
হাত নেড়ে খুজবে আমায়
পাবে না খুজে দৃষ্টির আওতায়।
আমি হারিয়ে যাবো এক অজানায়
তোমার কাছে আর আসবো না ফিরে,
দুরে থেকে চাইবো তোমার সুখ
ভালো আর বাসবো না তোমায়।
লাভ কি আসে যায় ভালোবেসে!
সব কিছু বল আমায় খুলে,
তোমার কাছে ছিলাম যখন
কোন কিছুই বলনি তখন।
Monday, November 5, 2018
শুভেচ্ছা
কবি এম এ মাসুদ রানার প্রতি শুভেচ্ছা
ড: চণ্ডীচরণ
হে কবি ,
মাসুদ রানা ,
বলি ,
পরালে এ মনিহার গলায় আমার ,
অপূর্ব লাগে কবি ঐ -
কাব্য তোমার ৷
ছন্দ ফোটে যেন কত রঙিন ছবি ,
সেই আলোতে হবে ভুবন আলো ,
করবে তোমার কাব্য গুলি ৷
প্রস্ফুটনে দেখি ঐ পদ্মকলি ৷
আরো লেখো কবি !
জাগুক ঘুমন্ত শিশু ,
নিষ্পাপ যে ভাবে যিশু ,
সাড়া বিশ্বকে জাগালো যেমতি ,
পাপরি খোলা প্রস্ফুটিত পদ্ম ,
হবে কবি ঐ তব কাব্য সেমতি ৷
ড: চণ্ডীচরণ
হে কবি ,
মাসুদ রানা ,
বলি ,
পরালে এ মনিহার গলায় আমার ,
অপূর্ব লাগে কবি ঐ -
কাব্য তোমার ৷
ছন্দ ফোটে যেন কত রঙিন ছবি ,
সেই আলোতে হবে ভুবন আলো ,
করবে তোমার কাব্য গুলি ৷
প্রস্ফুটনে দেখি ঐ পদ্মকলি ৷
আরো লেখো কবি !
জাগুক ঘুমন্ত শিশু ,
নিষ্পাপ যে ভাবে যিশু ,
সাড়া বিশ্বকে জাগালো যেমতি ,
পাপরি খোলা প্রস্ফুটিত পদ্ম ,
হবে কবি ঐ তব কাব্য সেমতি ৷
Saturday, November 3, 2018
আজকের মানবতা
________ আজকের মানবতা
________ এম এ মাসুদ রানা
আমার সবাই ধরনীর তলে
হারিয়ে যাই ক্ষণে ক্ষণে
সীমাহীন কতই না কৌতুহলে!
অনন্ত সংগীত ভেসে আসে ;
হৃদয়হীন হৃদয় পথে
পূর্ব দিগন্তের সূর্যটা হাসে!
জীবন মানে জীবনের শুভক্ষণে,
উঁকি মারে যেন সুরে বেসুরে
শেষ হয়ে আসে সেই মধু ক্ষণ।
তবুও স্বার্থের বাজারে করি বেচা-কেনা;
নিষ্ঠুর হায়েনার মতো
অভিনয় অভিনব কতো রূপে ধরি।
বিবেকের আদালতে দিয়েছি মেরে তালা;
পৃথিবীর মহত্ব লাভের আশায়
মিথ্যে অভিনয়ে করি মিছে ছলাকলা।
সেই সুধা পান অযোগ্য বলে তাই,
খুঁজে বেড়াই সতত এ সংসারে
যার কোনো কিঞ্চিত মূল্য নাই।
আমার আমিত্ব যে কতো বড়ো
দেখাতে চাই কতো না কতো উপাচারে
অথচ এতোটুকু আমি বুঝিও না নিজে।
মানবের মানষ চেতনা কেন এতো অহমিকা;
গরল সম নি:সৃত থাকে সর্বক্ষণ
পোড়ায় প্রজ্বলিত দাবানল সম শিখা!
বোধ বোধকে পোড়ায় না কখনো;
করে না কখনো দগ্ধ চেতনার অঙ্গীকার
তাইতো আজ নীরবে আছে আমাদের মানবতা!
________ এম এ মাসুদ রানা
আমার সবাই ধরনীর তলে
হারিয়ে যাই ক্ষণে ক্ষণে
সীমাহীন কতই না কৌতুহলে!
অনন্ত সংগীত ভেসে আসে ;
হৃদয়হীন হৃদয় পথে
পূর্ব দিগন্তের সূর্যটা হাসে!
জীবন মানে জীবনের শুভক্ষণে,
উঁকি মারে যেন সুরে বেসুরে
শেষ হয়ে আসে সেই মধু ক্ষণ।
তবুও স্বার্থের বাজারে করি বেচা-কেনা;
নিষ্ঠুর হায়েনার মতো
অভিনয় অভিনব কতো রূপে ধরি।
বিবেকের আদালতে দিয়েছি মেরে তালা;
পৃথিবীর মহত্ব লাভের আশায়
মিথ্যে অভিনয়ে করি মিছে ছলাকলা।
সেই সুধা পান অযোগ্য বলে তাই,
খুঁজে বেড়াই সতত এ সংসারে
যার কোনো কিঞ্চিত মূল্য নাই।
আমার আমিত্ব যে কতো বড়ো
দেখাতে চাই কতো না কতো উপাচারে
অথচ এতোটুকু আমি বুঝিও না নিজে।
মানবের মানষ চেতনা কেন এতো অহমিকা;
গরল সম নি:সৃত থাকে সর্বক্ষণ
পোড়ায় প্রজ্বলিত দাবানল সম শিখা!
বোধ বোধকে পোড়ায় না কখনো;
করে না কখনো দগ্ধ চেতনার অঙ্গীকার
তাইতো আজ নীরবে আছে আমাদের মানবতা!
Sunday, October 28, 2018
অনাগত কাল
_________অনাগত কাল_________
_______ এম এ মাসুদ রানা
*******************************
★★★★★★
আনিবে প্লাবন-রক্তে-কন্ঠে এমনি অবেলা
লালে লাল শত যুব-তরু প্রাণ, ভাঙ্গিবে এ প্রাচীর।
রুধিবে কে?
বাধিবে কে?
আজি এ উত্তালবেলা
লড়াকু লড়িয়া দানিয়াছে আপন প্রাণ তাহার
মন্ত্রে-তন্ত্রে দানিবে লেলিহান শিখা।
খরা-জরা,ছিন্ন-কদকায় যত সব লুটেরা
রুধ প্রাচীরের ওপারে নিয়েছে যত দীক্ষা
ক্ষত প্রাণে আনিবে অন্ধ-রুক্ষ-তারা।
কারা-তালা শৃঙখল ভাঙ্গিবে দীপ্ত চরণে
নয়ন তারা জ্বলিবে প্রলয় রূক্ষ-হুকারে।
ছুটিবে তুমি রিক্ত হস্তে ,ভুলিয়া সব আপন প্রাণে
নহে তব তরে অন্জ্ঞলি,নম-নম-নম করে !
সবুজ সমারহে জ্বালিয়াছো অগ্নি আপন ক্রোধে-
ধরনীর ললাটে আঁকিলে তব রক্তের নখর।
রুক্ষ-শুক্ষ ক্ষেত-মজুর ,কামার-কুমার, প্রেমে-ক্রোধে
ধরিয়াছে হাল,ছেদিয়া-ভেদিয়া অতল পাতাল পুর
রুখিবে কে স্নায়ু ?
প্রমত্ত জল স্রোত,হিম-গিরী
রিক্ত বদনে বাধিয়াছে এ বন্ধন কালো আর গৈারী।
_______ এম এ মাসুদ রানা
*******************************
★★★★★★
আনিবে প্লাবন-রক্তে-কন্ঠে এমনি অবেলা
লালে লাল শত যুব-তরু প্রাণ, ভাঙ্গিবে এ প্রাচীর।
রুধিবে কে?
বাধিবে কে?
আজি এ উত্তালবেলা
লড়াকু লড়িয়া দানিয়াছে আপন প্রাণ তাহার
মন্ত্রে-তন্ত্রে দানিবে লেলিহান শিখা।
খরা-জরা,ছিন্ন-কদকায় যত সব লুটেরা
রুধ প্রাচীরের ওপারে নিয়েছে যত দীক্ষা
ক্ষত প্রাণে আনিবে অন্ধ-রুক্ষ-তারা।
কারা-তালা শৃঙখল ভাঙ্গিবে দীপ্ত চরণে
নয়ন তারা জ্বলিবে প্রলয় রূক্ষ-হুকারে।
ছুটিবে তুমি রিক্ত হস্তে ,ভুলিয়া সব আপন প্রাণে
নহে তব তরে অন্জ্ঞলি,নম-নম-নম করে !
সবুজ সমারহে জ্বালিয়াছো অগ্নি আপন ক্রোধে-
ধরনীর ললাটে আঁকিলে তব রক্তের নখর।
রুক্ষ-শুক্ষ ক্ষেত-মজুর ,কামার-কুমার, প্রেমে-ক্রোধে
ধরিয়াছে হাল,ছেদিয়া-ভেদিয়া অতল পাতাল পুর
রুখিবে কে স্নায়ু ?
প্রমত্ত জল স্রোত,হিম-গিরী
রিক্ত বদনে বাধিয়াছে এ বন্ধন কালো আর গৈারী।
Saturday, October 27, 2018
তৃপ্তির অভাব
তৃপ্তির অভাব
এম এ মাসুদ রানা
প্রিয়োসী সবার সবেই তো আছে,
আমার আছে বলো কি?
বুকের মাঝে দূঃখের আগুন জ্বলছে দিবানিশি
সেই আগুনে পুরছি অহর্নিশি।
মেঘলা আকাশে মেঘের পাশে সোনালী রোদ হাসে।
ঝিলিমিলি আলো এই পৃথিবীতে আসে
আমার দূঃখে আধারে নেই সুখের ঝিকিমিকি।
চাঁদের আলোয় রাতের কালো মুছে দেয় যেমন;
আমার আধার মুছে দিতে পারো নাকি তেমন?
হৃদয়হীনা হলে তুমি কেমনে বলো বাঁচি!
বৃষ্টি ঝরার পরে নীল আকাশে রংধনু আসে
তেমনি করে আসতে পারো না কি তুমি?
সবাই সবে নিয়ে আছে কতো সুখে
সবে কিছু তুমি জানো না কী?
তোমার জেনে এমন কিছু করার থাকাবে কী?
সবার সবে তো আছে আমার আছে কী?
Thursday, October 25, 2018
স্বার্থ
_________ স্বার্থ
_____ এম এ মাসুদ রানা
আপন মানুষ চিনেছে যে জন
জয় করেছে সে সবার মন,
আপন করার স্বাদ পেয়েছে সে জন
শুদ্ধ মনে যে করেছে সাধন ভজন।
হৃদয়ে যার দারর করেছে বন্ধ
চোখ থাকিতে তাকে বলে সবে অন্ধ,
দেখতে হবে না সয় দরদীর দ্বার
স্বারের হিংসা আপনা হতে করতে হবে দূর।
স্বার্থ লোক হয় গো লোভী
লোভীরে কি আর সাধনে মানায়?
সাধন আর ভজন জানে ক"জন
কেবল জানে কতক সাধক আর স্বজন।
লোভ লালোসা দূরে রাখে
থাকবে তাঁরই সবার মাঝে।
তাঁরেই আপন করে দেখা যাবে
অনুনয়ে দুই চক্ষু বুজে সবে সয়।
_____ এম এ মাসুদ রানা
আপন মানুষ চিনেছে যে জন
জয় করেছে সে সবার মন,
আপন করার স্বাদ পেয়েছে সে জন
শুদ্ধ মনে যে করেছে সাধন ভজন।
হৃদয়ে যার দারর করেছে বন্ধ
চোখ থাকিতে তাকে বলে সবে অন্ধ,
দেখতে হবে না সয় দরদীর দ্বার
স্বারের হিংসা আপনা হতে করতে হবে দূর।
স্বার্থ লোক হয় গো লোভী
লোভীরে কি আর সাধনে মানায়?
সাধন আর ভজন জানে ক"জন
কেবল জানে কতক সাধক আর স্বজন।
লোভ লালোসা দূরে রাখে
থাকবে তাঁরই সবার মাঝে।
তাঁরেই আপন করে দেখা যাবে
অনুনয়ে দুই চক্ষু বুজে সবে সয়।
Friday, October 19, 2018
লিপি
--------লিপি---------
_______মাসুদ রানা________
দাও ফিরিয়ে সেই লিপিকে,
লাও তোমার ঈর্ষা
লাও যত লৌহ লোষ্ট্র ও প্রস্তয়,
মোর লিপিকে নিয়ে আর হেলা করো না
হে বন্ধু সে তো তোমাকে যাচে না,
যাচে না তোমার কোন কিছুই,
তবুও........................
কেন তুমি মোর লিপিকে নিয়ে করো খেলা
বার বার নয় শত বার বলি লিপি শুধুই আমার।
Sunday, October 7, 2018
আমরা স্বাধীন
আমরা স্বাধীন
এম এ মাসুদ রানা
কোন দেশে আছি মোরা,
হায় পেলাম কোন দেশ!
স্বাধীন দেশে বাস করেও
স্বাধীনতার পাইনি লেশ।
ডিসেম্বর মাস আসলে পরে
বিজয় দিবসের চলে ঢেউ,
স্বাধীন দেশে বাস করেও
স্বাধীনতা পায়নি কেউ।
Thursday, October 4, 2018
মন
____ মন
__এম এ মাসুদ রানা
এই মনের শহরে,
কোথায় আছো তুমি।
আমি কাঁদি আর খুজি
আফসোস.....!
আজো নিখোঁজ আছো কি?
এই ভালবাসার নগরে,
কোথাও নেই তুমি।
তুমি কি ভাববো
আমি হেরে গেছি,
না-না-না-না-না
আমি হারি নাই
আজো ভালবাসনি তোমমায়।
__এম এ মাসুদ রানা
এই মনের শহরে,
কোথায় আছো তুমি।
আমি কাঁদি আর খুজি
আফসোস.....!
আজো নিখোঁজ আছো কি?
এই ভালবাসার নগরে,
কোথাও নেই তুমি।
তুমি কি ভাববো
আমি হেরে গেছি,
না-না-না-না-না
আমি হারি নাই
আজো ভালবাসনি তোমমায়।
Tuesday, October 2, 2018
বিজয় দিবস
_______বিজয় দিবস______
এম এ মাসুদ রানা
পাক বাহিনীর শাসন শোষণে
অতিষ্ঠ অাজ বাঙ্গালীরা,
জালিম হাটাতে স্বাধীনতা পেতে
বীর সন্তানেরা পাগল পারা।
নয়টি মাস চলে গেল
ত্রিশ লক্ষ জীবন দিল,
দেশটা হানাদার মুক্ত হলো
ষোলই ডিসেম্বর বিজয় এলো।
Tuesday, September 25, 2018
Saturday, September 22, 2018
আবেগী মন
------- আবেগী মন
এম মাসুদ রানা
কাল সারাটা ক্ষন,
আমি মিশে ছিলাম তোমার বুকের পাঁজরে।
স্পষ্ট শুনতে পেয়েছি তোমার
প্রতিটি হৃদয় স্পন্দন।
তুমি অনুভব করতে পারনি
আমি দেখেছি তোমার চোখ,
সেই চোখে ব্যকুলতা দেখেছি,
কিন্তু তা আমার জন্য নয়।
কাল আমি মিশে ছিলাম
তোমার প্রতিটি শিরায় উপশিরায়,
স্পষ্ট শুনেছি রক্ত চলাচলের শব্দ
কিন্তু তুমি শুনতে পাওনি।
আমার বুকের একান্ত চাপা কান্না
যার স্রষ্টা তুমি,
আমি সারাক্ষন খুঁজেছি তোমায়
যে তোমাতে আমি হারিয়ে ছিলাম আমার আমাকে...
আমি খুঁজে পায়নি
কারন তুমি ছিলে অন্য কোন ভূবনে।
এম মাসুদ রানা
কাল সারাটা ক্ষন,
আমি মিশে ছিলাম তোমার বুকের পাঁজরে।
স্পষ্ট শুনতে পেয়েছি তোমার
প্রতিটি হৃদয় স্পন্দন।
তুমি অনুভব করতে পারনি
আমি দেখেছি তোমার চোখ,
সেই চোখে ব্যকুলতা দেখেছি,
কিন্তু তা আমার জন্য নয়।
কাল আমি মিশে ছিলাম
তোমার প্রতিটি শিরায় উপশিরায়,
স্পষ্ট শুনেছি রক্ত চলাচলের শব্দ
কিন্তু তুমি শুনতে পাওনি।
আমার বুকের একান্ত চাপা কান্না
যার স্রষ্টা তুমি,
আমি সারাক্ষন খুঁজেছি তোমায়
যে তোমাতে আমি হারিয়ে ছিলাম আমার আমাকে...
আমি খুঁজে পায়নি
কারন তুমি ছিলে অন্য কোন ভূবনে।
Friday, September 21, 2018
আত্মসমালোচনা
------ আত্মসমালোচনা
----এম এ মাসুদ রানা
আত্মসমালোচনা হলো এক বড় গুণ,
সুখ এক নিঝুম ছদ্মবেশী,
কেউ কারো দেখতে পারে না,
আবার সবাই খুজে বেসামাল ।
না জানি কত্তো হিংসা বিদ্বেষ
করি না পাপ পূণ্যের হিসাব,
কেবল মাত্র একটাই খুজি
সুখ শান্তি এই ভূ-জগতে।
খুজি না কাউকে আপন কে পর
পারি না হতে কারো আপন স্বজন,
কেন পারি না হতে কারো প্রিয়জন
খুজি না এটার কোন কারন।
সবে নিয়ে ভাবনা আসে বেলা অবেলা
কেবল মাত্র একটাই ভাবনা ভাবি না কোন বেলা,
অবসরে নিজেকে নিয়ে গভীর আত্মসমালোচনা।
----এম এ মাসুদ রানা
আত্মসমালোচনা হলো এক বড় গুণ,
সুখ এক নিঝুম ছদ্মবেশী,
কেউ কারো দেখতে পারে না,
আবার সবাই খুজে বেসামাল ।
না জানি কত্তো হিংসা বিদ্বেষ
করি না পাপ পূণ্যের হিসাব,
কেবল মাত্র একটাই খুজি
সুখ শান্তি এই ভূ-জগতে।
খুজি না কাউকে আপন কে পর
পারি না হতে কারো আপন স্বজন,
কেন পারি না হতে কারো প্রিয়জন
খুজি না এটার কোন কারন।
সবে নিয়ে ভাবনা আসে বেলা অবেলা
কেবল মাত্র একটাই ভাবনা ভাবি না কোন বেলা,
অবসরে নিজেকে নিয়ে গভীর আত্মসমালোচনা।
Sunday, September 16, 2018
স্বাধীনতা
_______"স্বাধীনতা"_______
______মোঃ-মাসুদ রানা_____
_________________________
স্বাধীনতা তুমি শহীদ জিয়ার
কালুরঘটের ধ্বনি,
স্বাধীনতা তুমি স্বপ্নে দেখা না কি?
বাংলার কমল বদন খানি।
স্বাধীনতা তুমি লাক্ষো শহীদের রক্ত দিয়ে কেনা
আমাদের স্বাধীন দেশের মাটি,
স্বাধীনতা তুমি মুক্তি জনতার
দেহতে রক্তমাখা পাটি।
স্বাধীনতা তুমি রক্তে রাঙা
বাংলার সবুজ রাজ পথ,
স্বাধীনতা তুমি বাঙালী বধূর
গৌরব উজ্জ্বল নথি।
স্বাধীনতা তুমি আবাল বৃদ্ধ বণিতার
কৃষক শ্রমিকের মুখে হাসি,
স্বাধীনতা তুমি গর্জে ওঠা-
পাগল, নিপীড়িত দেশ বাসি।
স্বাধীনতা তুমি যুদ্ধ জয়ের
মুখোরিত সেই গান,
স্বাধীনতা তুমি ছিনিয়ে আনা
বাঙালী জাতির প্রাণ ।
স্বাধীনতা তুমি দেখো না কোন অপরাধ
এই বাংলার প্রাণ
স্বাধীনতা তুমি যুগে যুগে যেন,
হয়ে আছ অম্লান ।
স্বাধীনতা তুমি বাঙালীর বুকে
থাকবে চিরস্মরণীয় হয়ে,
লাঞ্ছিত হতে দেবো না তোমা
য়
আগলেবো জীবন দিয়ে।
______মোঃ-মাসুদ রানা_____
_________________________
স্বাধীনতা তুমি শহীদ জিয়ার
কালুরঘটের ধ্বনি,
স্বাধীনতা তুমি স্বপ্নে দেখা না কি?
বাংলার কমল বদন খানি।
স্বাধীনতা তুমি লাক্ষো শহীদের রক্ত দিয়ে কেনা
আমাদের স্বাধীন দেশের মাটি,
স্বাধীনতা তুমি মুক্তি জনতার
দেহতে রক্তমাখা পাটি।
স্বাধীনতা তুমি রক্তে রাঙা
বাংলার সবুজ রাজ পথ,
স্বাধীনতা তুমি বাঙালী বধূর
গৌরব উজ্জ্বল নথি।
স্বাধীনতা তুমি আবাল বৃদ্ধ বণিতার
কৃষক শ্রমিকের মুখে হাসি,
স্বাধীনতা তুমি গর্জে ওঠা-
পাগল, নিপীড়িত দেশ বাসি।
স্বাধীনতা তুমি যুদ্ধ জয়ের
মুখোরিত সেই গান,
স্বাধীনতা তুমি ছিনিয়ে আনা
বাঙালী জাতির প্রাণ ।
স্বাধীনতা তুমি দেখো না কোন অপরাধ
এই বাংলার প্রাণ
স্বাধীনতা তুমি যুগে যুগে যেন,
হয়ে আছ অম্লান ।
স্বাধীনতা তুমি বাঙালীর বুকে
থাকবে চিরস্মরণীয় হয়ে,
লাঞ্ছিত হতে দেবো না তোমা
য়
আগলেবো জীবন দিয়ে।
উৎসর্গ চন্ডি চরন
_______উৎসর্গ চন্ডি চরন________
__মোঃ-জুলফিকার আলি(জিল্লুর)_
কাব্যমালার কাব্যগুলি
জলদানিতে রেখেছি ঝুলি
গীতিমালার গুচ্ছগুলি
কণ্ঠনালির বীণায় গেঁথে
অপেক্ষা যে করছি আমি
কখন পাবো কখন দেব
সব সাজানো
আমার মনের পদ্যগুলি
তাঁহার গলায় পরবে ঝুলি
অনেক রঙ্গের রংতুলি অাজ
সাজিয়ে নিলাম তাঁহার তরে
যাঁহার লয়ে
কৌমুদীরই শিশির ভেজা
সব ফুলতেই সাজিয়ে দেবে
ছন্দমালার অঙ্গগুলি।।
__মোঃ-জুলফিকার আলি(জিল্লুর)_
কাব্যমালার কাব্যগুলি
জলদানিতে রেখেছি ঝুলি
গীতিমালার গুচ্ছগুলি
কণ্ঠনালির বীণায় গেঁথে
অপেক্ষা যে করছি আমি
কখন পাবো কখন দেব
সব সাজানো
আমার মনের পদ্যগুলি
তাঁহার গলায় পরবে ঝুলি
অনেক রঙ্গের রংতুলি অাজ
সাজিয়ে নিলাম তাঁহার তরে
যাঁহার লয়ে
কৌমুদীরই শিশির ভেজা
সব ফুলতেই সাজিয়ে দেবে
ছন্দমালার অঙ্গগুলি।।
Saturday, September 15, 2018
অজুহাত
&&&&&&&& অজুহাত &&&&&&&&&
%%%%%% মাসুদ রানা %%%%%%%%
আমায় তরীমণি বলে আর কেউ ডাকবে না।
ভালোবেসে কেউ আর কবিতা লিখবে না।
রংধনুর সাত রং নিয়ে কেউ আসবে না।
যা-হোক, বলবি দোষ কি ছিল আমরা?
আমায় ছেড়ে তাহলে, কেন চলে গেল?
ওহ! তুই তো বলছিস, ওটা তোমার অভিনয়।
তবে, আমি যেটা জানেছি,
ওটা তোমার মিথ্যা অজুহাত।
আমার বিস্বাস,
তুমি ঠিক একদিন সবকিছু ঠিক করে
আমার নদীর খেয়ায় ভাসাবি।
আর বুকে জরিয়ে বলবি,
আমি পারি নাই ভুলতে তোমাকে।
Thursday, September 13, 2018
কোন কিছুই তোমার সমান নয়
______কোন কিছুই তোমার সমান নয়_____
এম এ মাসুদ রানা
এইবার হাত দাও, টের পাচ্ছো আমার অস্তিত্ব! পাচ্ছো না?
একটু দাঁড়াও আমি তৈরী হয়ে নিই ।
এইবার হাত দাও, টের পাচ্ছো আমার অস্তিত্ব! পাচ্ছো না?
তেমার জন্মান্ধ চোখে শুধু ভুল অন্ধকার ওটা নয়, ওটা চুল ।
এই হলো আমার আঙ্গুল, এইবার স্পর্শ করো,–না, না, না,
ওটা নয়, ওটা কন্ঠনালী, গরলবিশ্বাসী এক শিল্পীর
মাটির ভাস্কর্য, ওটা অগ্নি নয়, অই আমি–আমার যৌবন ।
সুখের সামান্য নিচে কেটে ফেলা যন্ত্রণার কবন্ধ–প্রেমিক,
ওখানে কী খোঁজ তুমি? ওটা কিছু নয়, ওটা দুঃখ;
রমণীর ভালোবাসা না-পাওয়ার চিহ্ন বুকে নিয়ে ওটা নদী,
নীল হয়ে জমে আছে ঘাসে,–এর ঠিক ডানপাশে, অইখানে
হাত দাও, হ্যাঁ, ওটা বুক, অইখানে হাতা রাখো, ওটাই হৃদয় ।
অইখানে থাকে প্রেম, থাকে স্মৃতি, থাকে সুখ, প্রেমের সিম্পনি;
অই বুকে প্রেম ছিল, স্মৃতি ছিল, সব ছিল তুমিই থাকো নি ।
এম এ মাসুদ রানা
এইবার হাত দাও, টের পাচ্ছো আমার অস্তিত্ব! পাচ্ছো না?
একটু দাঁড়াও আমি তৈরী হয়ে নিই ।
এইবার হাত দাও, টের পাচ্ছো আমার অস্তিত্ব! পাচ্ছো না?
তেমার জন্মান্ধ চোখে শুধু ভুল অন্ধকার ওটা নয়, ওটা চুল ।
এই হলো আমার আঙ্গুল, এইবার স্পর্শ করো,–না, না, না,
ওটা নয়, ওটা কন্ঠনালী, গরলবিশ্বাসী এক শিল্পীর
মাটির ভাস্কর্য, ওটা অগ্নি নয়, অই আমি–আমার যৌবন ।
সুখের সামান্য নিচে কেটে ফেলা যন্ত্রণার কবন্ধ–প্রেমিক,
ওখানে কী খোঁজ তুমি? ওটা কিছু নয়, ওটা দুঃখ;
রমণীর ভালোবাসা না-পাওয়ার চিহ্ন বুকে নিয়ে ওটা নদী,
নীল হয়ে জমে আছে ঘাসে,–এর ঠিক ডানপাশে, অইখানে
হাত দাও, হ্যাঁ, ওটা বুক, অইখানে হাতা রাখো, ওটাই হৃদয় ।
অইখানে থাকে প্রেম, থাকে স্মৃতি, থাকে সুখ, প্রেমের সিম্পনি;
অই বুকে প্রেম ছিল, স্মৃতি ছিল, সব ছিল তুমিই থাকো নি ।
Friday, September 7, 2018
Wednesday, September 5, 2018
শৈশব
#########শৈশব ########$
@@@@ মাসুদ রানা@@@@@
দিনগুলি মোর সোনার খাঁচায়
রইল না, রইল না।
সে যে আমার নানা রঙ্গের দিনগুলি,
হারানো স্মৃতির নিকুঞ্জপথে।
কুঁড়াই ঝরা ফুল, একেলা আমি।
হারায় না কিছুই যত কথা যত গান,
সবই আছে, সবই সবই থাকে
কিছুই যায়না ভোলা।
ভুলে থাকে যে তো নয় ভোলা,
বিস্মৃতি মর্মে বসিয়ে রক্তে মোর দিয়েছে যে দোলা।।
@@@@ মাসুদ রানা@@@@@
দিনগুলি মোর সোনার খাঁচায়
রইল না, রইল না।
সে যে আমার নানা রঙ্গের দিনগুলি,
হারানো স্মৃতির নিকুঞ্জপথে।
কুঁড়াই ঝরা ফুল, একেলা আমি।
হারায় না কিছুই যত কথা যত গান,
সবই আছে, সবই সবই থাকে
কিছুই যায়না ভোলা।
ভুলে থাকে যে তো নয় ভোলা,
বিস্মৃতি মর্মে বসিয়ে রক্তে মোর দিয়েছে যে দোলা।।
Tuesday, September 4, 2018
নারী
@@@নরী@@@
@@মাসুদ রানা@@
নারীর জন্য বাড়ি গাড়ী
নারীর জন্য মন,
নারী ছাড়া এই দুনিয়ায়
কী আছে আর কন?
@@মাসুদ রানা@@
নারীর জন্য বাড়ি গাড়ী
নারীর জন্য মন,
নারী ছাড়া এই দুনিয়ায়
কী আছে আর কন?
নারী পেলে কব্য লিখি
সুন্দরে হয় লীন
নারী থেকে বিমুখ থাকে
কোন সে হৃদয়হীন?
নারী মাতা, নারী ভগ্নী
নারী হয় আপনজন
নারী আছে, থাকবে নারী
নারীর জন্য হয় রণ।
পুরুষের জীবনে সঙ্গে নারী
গড়বে সাধের সমাজ
আছি সদা মিলেমিশে তাই
সমাজটা সুন্দর আজ।
Monday, September 3, 2018
বিদায়
*********বিদায় *********
+++++মাসুদ রানা+++++
বিদায়ের দিনটা ঘনিয়ে এলো
আমি চলে যাবো দূরে,
জানাচ্ছি সকলকে বিদায়ী সালাম,
অশ্রু বেয়ে আবোরে।
থমথমে হয়ে আছে তোমাদের
চলন্ত পড়ালেখার গতি,
একে একে হচ্ছে সব চলমান
কিছুু অতীতের ইতি।
উস্তাদ ও বন্ধু কেউ রবে না পাশে
হবে কেউ অজানা
আমাদের পক্ষ থেকে তোমাদের
জানায় শুভ কামনা।
Friday, August 24, 2018
কুরবানির পশুর কথা
কুরবানির পশুর কথা
মোঃ মাসুদ রানা
গরু ডাকে হাম্বা হাম্বা
ছাগল ডাকে ম্যা ম্যা,
মহিষ বলে কি হয়েছে
এত চিল্লাচিল্লি ক্যা?
মনের দুঃখে গরু বলে
কি আর বলবো ভাই,
কাল সকালে হতে হবে
কুরবানির জন্য জবাই!
কেঁদে কেঁদে ছাগল বলে
আমারও কেশ তাই ,
তুমি কি ভাই পারবে না
বাঁচাতো আমায় !
কথা শুনে মুচকি হাসে
মহিষ মিঞা তখন,
ভাল করে বুঝিয়ে দেয়
জ্ঞানী গুণীর মতন।
শোন হে ভাই, শোন তবে
আসল কথা কই ,
আমরাতো এ দুনিয়ায়
অমর মোটেও নই !
একদিন হলেও যেতে হবে
দুদিন আগে পরে ,
তার চেয়ে ভালো কুরবান
হওয়া মহান আল্লাহর তরে !
ছাগল গরু ভেবে দেখে
কথা পুরো ঠিক ,
সাথে সাথে কান্না থামায়
নিজেদের দেয় ধিক !
উঁচু কন্ঠে বলে ওঠে
ওহে মহিষ ভাই,
আল্লাহর তরে প্রস্তুত মোরা
মনে নাই কোন ডর !
মোঃ মাসুদ রানা
গরু ডাকে হাম্বা হাম্বা
ছাগল ডাকে ম্যা ম্যা,
মহিষ বলে কি হয়েছে
এত চিল্লাচিল্লি ক্যা?
মনের দুঃখে গরু বলে
কি আর বলবো ভাই,
কাল সকালে হতে হবে
কুরবানির জন্য জবাই!
কেঁদে কেঁদে ছাগল বলে
আমারও কেশ তাই ,
তুমি কি ভাই পারবে না
বাঁচাতো আমায় !
কথা শুনে মুচকি হাসে
মহিষ মিঞা তখন,
ভাল করে বুঝিয়ে দেয়
জ্ঞানী গুণীর মতন।
শোন হে ভাই, শোন তবে
আসল কথা কই ,
আমরাতো এ দুনিয়ায়
অমর মোটেও নই !
একদিন হলেও যেতে হবে
দুদিন আগে পরে ,
তার চেয়ে ভালো কুরবান
হওয়া মহান আল্লাহর তরে !
ছাগল গরু ভেবে দেখে
কথা পুরো ঠিক ,
সাথে সাথে কান্না থামায়
নিজেদের দেয় ধিক !
উঁচু কন্ঠে বলে ওঠে
ওহে মহিষ ভাই,
আল্লাহর তরে প্রস্তুত মোরা
মনে নাই কোন ডর !
Sunday, August 19, 2018
আনন্দ
______আনন্দ______
এম এ মাসুদ রানা
আনন্দ থাকে ফুল বাগানে,
আনন্দ থাকে পাখির গানে,
আনন্দ থাকে অরুণ আলোয়,
আনন্দ থাকে শিশুর প্রাণে,
আনন্দ থাকে বাতাসের সাথে,
আনন্দ থাকে সাগর জলে,
আনন্দ থাকে ধুলি কণায়,
আনন্দ থাকে তৃণের দলে,
আনন্দ থাকে আকাশ জুড়ে ,
আনন্দ থাকে তারায় তারায়,
আনন্দ থাকে সকল সূর্যে,
আনন্দ থাকে রক্তধারায়,
আনন্দ থাকে মধু বনেহ,
তোমার সব আনন্দ জীবনে আসুক
পড়ুক ঝরে আনন্দ আলোর মত
থাকুক তোমার জীবন ভরি।
Wednesday, August 15, 2018
প্রিয়া তুমি আমার হবে
________প্রিয়া তুমি আমার হবে_________
____________মাসদ রানা_______________
যদি জীবন মৃত্যুর মাঝ পথে দাড়িয়ে,
জীবনের সব কিছু হারিয়ে,
তোমার কাছে এসে যদি বলি প্রিয়া তুমি কার?
বলবে কি আমি শুধু তোমার।
যদি দুরারোগ্য কোন রোগে প্রহর গুনি মৃত্যুর দুয়ারে,
তবে কি বলবে আমায় সত্যি করে?
আমি শুধু তোমার,
আপন করে নাও আমাকে,
ভালবেসে জায়গা করে দাও তোমার বুকে,
আজীবন থাকবো পাশে সূখে আর দুঃখে।
তবে;
আমি হয়ে যাবো ভাষাহীন,
তোমার দুচোখে যাবো হারিয়ে,
অপলক নয়নে শুধু দেখবো তোমাকে মনের যন্ত্রনা সড়িয়ে,
দুচোখে বয়ে যাবে অশ্রুর বন্যা,
সেই অশ্রু ধারা বলবে আমার মনের ভাষা,
বলবে মনের আকুতি,
খুশিতে হবো আত্মহারা।
যদি মানষিক ভারসাম্য হারিয়ে পাগল হয়ে যায়,
তবুকি চিনবে আমায়?
আমি যদি তোমাকেও না চিনি,
তবুও কি চিনবে আমায়?
পাগল বলে ধিক্কারে তাড়িয়ে দেবে নাতো?
তখন কি বলবে ও পাগল নয় ও আমার প্রিয়?
যদি চিন্ন বস্ত্র,অগোছালো চুলে তোমার সামনে এসে দাড়ায়,
যদি তোমায় দেখে স্মৃতি ফিরে পায়।
কাছে এসে যদি বলি চিনতে পারছো কি আমায়?
তখন কি চিনেও অস্বীকার করবে আমাকে?
যদি দূর থেকে চিত্কার করে ডাকি তোমার নামটি ধরে,
আমাকে লজ্জা দেবে নাতো কোন ধিক্কারে?
যদি জীবন যুদ্ধে মাঝ পথে হেরে যায়।
তবুকি ভালবাসবে আমায়?
যদি নেষায় মাতাল হয়ে থাকি অন্ধকারে,
ভালবেসে আনবে কি আমায় আলোর অভিসারে,
যদি সবাই নেষা খোর মাতাল বলে তাড়িয়ে দেয় দূরে,
তুমিও কি ছেড়ে যাবে আমাকে ঘৃণা করে?
যদি কোন দুর্ঘটনায় বিকলাঙ্গ হয়ে যায়।
তবুকি ভালবাসবে আমাকে?
যদি এ দুটি চোখে না দেখতে পাই কাউকে,
নিজে কাছে এসে ধরবে কি আমাকে?
যদি চলার শক্তিও হয়ে যায় বিলীন,
তুমি কি পাশে থাকবে চিরদিন?
জীবনের শেষ মুহূর্তে এসে।
যদি বলি প্রিয়া তুমি কার?
একটাই অনুরোধ তোমার কাছে,
বলিও আমি শুধু তোমার।
মরে ও শান্তি পাবে আমার আত্মা,
পরপারে অধীর অপেক্ষায় থাকবে শুধু তোমার জন্য,
তোমাকে ভালবেসে ধন্য আমি ধন্য।
____________মাসদ রানা_______________
যদি জীবন মৃত্যুর মাঝ পথে দাড়িয়ে,
জীবনের সব কিছু হারিয়ে,
তোমার কাছে এসে যদি বলি প্রিয়া তুমি কার?
বলবে কি আমি শুধু তোমার।
যদি দুরারোগ্য কোন রোগে প্রহর গুনি মৃত্যুর দুয়ারে,
তবে কি বলবে আমায় সত্যি করে?
আমি শুধু তোমার,
আপন করে নাও আমাকে,
ভালবেসে জায়গা করে দাও তোমার বুকে,
আজীবন থাকবো পাশে সূখে আর দুঃখে।
তবে;
আমি হয়ে যাবো ভাষাহীন,
তোমার দুচোখে যাবো হারিয়ে,
অপলক নয়নে শুধু দেখবো তোমাকে মনের যন্ত্রনা সড়িয়ে,
দুচোখে বয়ে যাবে অশ্রুর বন্যা,
সেই অশ্রু ধারা বলবে আমার মনের ভাষা,
বলবে মনের আকুতি,
খুশিতে হবো আত্মহারা।
যদি মানষিক ভারসাম্য হারিয়ে পাগল হয়ে যায়,
তবুকি চিনবে আমায়?
আমি যদি তোমাকেও না চিনি,
তবুও কি চিনবে আমায়?
পাগল বলে ধিক্কারে তাড়িয়ে দেবে নাতো?
তখন কি বলবে ও পাগল নয় ও আমার প্রিয়?
যদি চিন্ন বস্ত্র,অগোছালো চুলে তোমার সামনে এসে দাড়ায়,
যদি তোমায় দেখে স্মৃতি ফিরে পায়।
কাছে এসে যদি বলি চিনতে পারছো কি আমায়?
তখন কি চিনেও অস্বীকার করবে আমাকে?
যদি দূর থেকে চিত্কার করে ডাকি তোমার নামটি ধরে,
আমাকে লজ্জা দেবে নাতো কোন ধিক্কারে?
যদি জীবন যুদ্ধে মাঝ পথে হেরে যায়।
তবুকি ভালবাসবে আমায়?
যদি নেষায় মাতাল হয়ে থাকি অন্ধকারে,
ভালবেসে আনবে কি আমায় আলোর অভিসারে,
যদি সবাই নেষা খোর মাতাল বলে তাড়িয়ে দেয় দূরে,
তুমিও কি ছেড়ে যাবে আমাকে ঘৃণা করে?
যদি কোন দুর্ঘটনায় বিকলাঙ্গ হয়ে যায়।
তবুকি ভালবাসবে আমাকে?
যদি এ দুটি চোখে না দেখতে পাই কাউকে,
নিজে কাছে এসে ধরবে কি আমাকে?
যদি চলার শক্তিও হয়ে যায় বিলীন,
তুমি কি পাশে থাকবে চিরদিন?
জীবনের শেষ মুহূর্তে এসে।
যদি বলি প্রিয়া তুমি কার?
একটাই অনুরোধ তোমার কাছে,
বলিও আমি শুধু তোমার।
মরে ও শান্তি পাবে আমার আত্মা,
পরপারে অধীর অপেক্ষায় থাকবে শুধু তোমার জন্য,
তোমাকে ভালবেসে ধন্য আমি ধন্য।
Tuesday, August 14, 2018
সুখের সন্ধানে
_____সুখের সন্ধানে_____
মোঃ মাসুদ রানা
বয়সের সূর্য ঠিক মাথার উপরে,তবু
ক্লীষ্টতার ছোঁয়া ষোড়শী যুবতীর মতো
টকবক করে আহনীর্শ,
হঠাৎ মাচরাঙ্গা রুপ নিয়ে
ঝপ করে ঝাপ দেয় সুখ।
দাঁত ভাঙ্গা দান নিয়ে ফিরে এলে ঘর
হঠাৎ দ্যাখে কালোমেঘে এলোকেশী ঝড়
ছুটে আর ছুটে ঝড়ে খেলো না-কি ঘর?
হেথা গিয়ে দেখি কে আপন পর?
চারদিকে ওরা সব সুখ ন্যায় দ্যাখে
পুবের গগনে উঠেছে কি সূূর্য না-কি ডুবেছে?
প্রিয়তমা মোর ছেড়া আঁচলে ছেড়া
কণে মুছে জোড়া চোখ,
অবশেষে ঘুরে ফেঁড়ে দ্যাখে মোরে
নিস্তন্ধ, নিথর এইবুঝি সুখ।
মোঃ মাসুদ রানা
বয়সের সূর্য ঠিক মাথার উপরে,তবু
ক্লীষ্টতার ছোঁয়া ষোড়শী যুবতীর মতো
টকবক করে আহনীর্শ,
হঠাৎ মাচরাঙ্গা রুপ নিয়ে
ঝপ করে ঝাপ দেয় সুখ।
দাঁত ভাঙ্গা দান নিয়ে ফিরে এলে ঘর
হঠাৎ দ্যাখে কালোমেঘে এলোকেশী ঝড়
ছুটে আর ছুটে ঝড়ে খেলো না-কি ঘর?
হেথা গিয়ে দেখি কে আপন পর?
চারদিকে ওরা সব সুখ ন্যায় দ্যাখে
পুবের গগনে উঠেছে কি সূূর্য না-কি ডুবেছে?
প্রিয়তমা মোর ছেড়া আঁচলে ছেড়া
কণে মুছে জোড়া চোখ,
অবশেষে ঘুরে ফেঁড়ে দ্যাখে মোরে
নিস্তন্ধ, নিথর এইবুঝি সুখ।
অতৃপ্তি
________ অতৃপ্তি _______
মোঃ মাসুদ রানা
মাঝ রাতে স্বপ্ন দেখবে যখন
কাঁদবি জেগে একা একা,
হাত নেড়ে খুজে দৃষ্টিতে আমায়
পাবি না মোরে দেখা পাবি না!
আমি হারিয়ে যাবো অজানা দেশে
তোর কাছে আর আসবো না,
দূর হতে অদূর থেকে সুখ চাইবো তোর
আমায় ভালো'টা আর বাসা হল না!
লাভ কি হবে তোমাশ ভালোবেসে
বল আমায় বিষয়টা খুলে,
পাশাপাশি ছিলাম যখন
কেনো চাইলি না মুখ খুলে তখন?
.
Saturday, August 11, 2018
কবরের ডাক
কবরের ডাক
মাসুদ রানা
প্রতিদিন ডাকি তোমায়
নেই কোন চেনা,
সময় থাকিতে কর সাধন
পরকালেরর দেনা।
ডাকার মত ডাকব একদিন
আমি অন্ধকার কবর,
আসতে হবে আমার কোলে
রাখো না কেন খবর?
সাপ বিচ্ছু আজাব গজব তুমি
থাকবে একেলা,
তোমার যে দিন ডাক পারিবে
পরবে কান্নার মেলা।
ছেলে মেয়ে কাঁদবে সবাই
কেউ হবে না সাথী।
আমি কবর নির্জন গৃহ জ্বলবে
কোন না বাতি।
তোমার সম্বল ঈমানের বল
হিসাব কর পথে,
শান্তি পেতে তুমি যদি চাও
নেকী রাখিও সাথে।
রচনাকাল ১২/০৮/২০১৬
প্রতিবাদ
_______ প্রতিবাদ _______
★★ মোঃ মাসুদ রানা ★★
.
অসৎ জনের সাধ্য নেই
সৎ জনেরে রোধ করে
প্রহার ও প্রহসনে।
যেভাবে করেছে কত জনে
এসে তুমি, দাঁড়ালে যখন
শরীরের বস্ত্র ছেড়ে আগুন জ্বলে
লোম শিউরে উঠে গায়ে।
নিরবে দাড়িয়ে থাকে
হরদম দাড়িয়ে থাকবে,
সৎ জন তো ঘাতে প্রতিঘাত করে না
ধৈর্য্য ধরে সহ্য করে, অসতের ঘাত।
সেই সুযোগে এমন কিছু করে ফেলে
ধৈর্য্যশীলরে এমন করে আঘাত করে,
ধৈর্য্য ফেলে হারিয়ে মাথা তোলে সামনে
তখনি শুরু হয় প্রতিবাদ, প্রতিবাদ।
★★ মোঃ মাসুদ রানা ★★
.
অসৎ জনের সাধ্য নেই
সৎ জনেরে রোধ করে
প্রহার ও প্রহসনে।
যেভাবে করেছে কত জনে
এসে তুমি, দাঁড়ালে যখন
শরীরের বস্ত্র ছেড়ে আগুন জ্বলে
লোম শিউরে উঠে গায়ে।
নিরবে দাড়িয়ে থাকে
হরদম দাড়িয়ে থাকবে,
সৎ জন তো ঘাতে প্রতিঘাত করে না
ধৈর্য্য ধরে সহ্য করে, অসতের ঘাত।
সেই সুযোগে এমন কিছু করে ফেলে
ধৈর্য্যশীলরে এমন করে আঘাত করে,
ধৈর্য্য ফেলে হারিয়ে মাথা তোলে সামনে
তখনি শুরু হয় প্রতিবাদ, প্রতিবাদ।
Tuesday, August 7, 2018
তীর্থেরকাক
________ তীর্থেরকাক
__ ___ মোঃ মাসুদ রানা
একপসলা ভালোবাসা দাও,
হাতে তুলে দাও এক ঝাক শিউলি ফুল,
ডানায় ডানায় মৌমাছিরা উড়বে তার সাথে,
এক সন্ধ্যায় দাঁড়িয়ে থাকবো তোমার দক্ষিণ বাতায়নে।
রোজ সন্ধ্যায় তুমি যখন আকাশের তারা গুন আনমনা মনে,
তোমার যৌবন বাতাসে দুলে অভিসারের নতুন শিহরনে।
আমি তখনোও দাঁড়িয়ে তোমার দক্ষিণ বাতায়নে,
নিঃশব্দে ভয়ে কাতুর,
কানাকুয়া আর ক্ষিপ্র হুতুম পেঁচা,
টোকা দেয় মাঝে মাঝে ভয়ের দরজায়।
তবু তোমায় এক পলক দেখবো বলে,
বিক্ষুব্ধ ডেঙ্গুর তীব্র জালাত্বনও,
তরতাজা আধাঁর ঠেলে চেয়ে থাকি,
তুমি আসবে বলে,ভালবাসবে বলে।
__ ___ মোঃ মাসুদ রানা
একপসলা ভালোবাসা দাও,
হাতে তুলে দাও এক ঝাক শিউলি ফুল,
ডানায় ডানায় মৌমাছিরা উড়বে তার সাথে,
এক সন্ধ্যায় দাঁড়িয়ে থাকবো তোমার দক্ষিণ বাতায়নে।
রোজ সন্ধ্যায় তুমি যখন আকাশের তারা গুন আনমনা মনে,
তোমার যৌবন বাতাসে দুলে অভিসারের নতুন শিহরনে।
আমি তখনোও দাঁড়িয়ে তোমার দক্ষিণ বাতায়নে,
নিঃশব্দে ভয়ে কাতুর,
কানাকুয়া আর ক্ষিপ্র হুতুম পেঁচা,
টোকা দেয় মাঝে মাঝে ভয়ের দরজায়।
তবু তোমায় এক পলক দেখবো বলে,
বিক্ষুব্ধ ডেঙ্গুর তীব্র জালাত্বনও,
তরতাজা আধাঁর ঠেলে চেয়ে থাকি,
তুমি আসবে বলে,ভালবাসবে বলে।
Friday, August 3, 2018
শ্রমিকের দাবী
শ্রমিকের দাবী
মোঃ- মাসুদ রানা
আমাদের পাওনা দিয়ে দিবেন
ঘাম শুকানোর আগে
বলতে গেলেই জ্বলেন কেন
আপনারা ভীষন রাগে!
এই "শুয়োরের" বাচ্চা বলে
সদাই ছোড়েন গালি,
বুকের খাঁচায় লাত্থি মেরে
মারেন হাতে তালি।
আপনারা হলেন সভ্য সমাজ
আমরা মজুর কুলি,
আপনার কি মানায় মুখে
অসভ্যদের বুলি।
আপনাদের ঐ সভ্যতাটা
গড়েছি আমরা হাতে
আমরা শুধুই সভ্য হইনি
খোদার দুনিয়াতে।
পাওনা আমার ন্যায্য দিবেন
আজকে এটাই দাবী
নয়তো একদিন বিকল হবে
এই সভ্যতার চাবি।
আপনারা সব মানুষ বটেই
আমরা পথের কুকুর!
আমরা যদিও আপনারা নই
এইত খোদার শুকুর।
উৎসর্গঃ (বিশ্বের সকল নির্যাতিত শ্রমিক ভাইবোনদের)
মোঃ- মাসুদ রানা
আমাদের পাওনা দিয়ে দিবেন
ঘাম শুকানোর আগে
বলতে গেলেই জ্বলেন কেন
আপনারা ভীষন রাগে!
এই "শুয়োরের" বাচ্চা বলে
সদাই ছোড়েন গালি,
বুকের খাঁচায় লাত্থি মেরে
মারেন হাতে তালি।
আপনারা হলেন সভ্য সমাজ
আমরা মজুর কুলি,
আপনার কি মানায় মুখে
অসভ্যদের বুলি।
আপনাদের ঐ সভ্যতাটা
গড়েছি আমরা হাতে
আমরা শুধুই সভ্য হইনি
খোদার দুনিয়াতে।
পাওনা আমার ন্যায্য দিবেন
আজকে এটাই দাবী
নয়তো একদিন বিকল হবে
এই সভ্যতার চাবি।
আপনারা সব মানুষ বটেই
আমরা পথের কুকুর!
আমরা যদিও আপনারা নই
এইত খোদার শুকুর।
উৎসর্গঃ (বিশ্বের সকল নির্যাতিত শ্রমিক ভাইবোনদের)
মোর অংশ দে
মোর অংশ দে
মোঃ- মাসুদ রানা
মোর অর্থে করো বাজেট
সংসদে হয় ভাগ,
তোমার চরন যুগলে পরি
মোর পাওা মোরে দে।
জনগণের অর্থ ঠকিয়ে
নিতে পরল না তোদের মনে।
এই বলতেই হইছো বেজার
বলিস মর পাবলি মর
তোর ভাগ্যের চাকা হবে কেন লরচর।
দেশের বোঝা বইছে পাবলিক
তোরা বলিস মোর ভাগ মোকে দে।
মুখোস পরা জনদরদী হয়ে বলিস,
দেশের তরে জীবন বাজি।
সবই নিলো ভণ্ড নেতা
মোগো বলিস কংস মামা।
মামার সাথে বাজি নিয়ে
ডিম দেওয়া সেই সোনার হাস।
নিয়তি
নিয়তি
এম এ মাসুদ রানা
বয়সটা আর কত হবে?
সাত কিংবা আট,
পায়ে পায়ে ঘুরে বেড়ায়
নেই কোন ফাট্।
ভাবনায় ঘুম ভাঙ্গে
মাকে নিয়ে চিন্তা,
সকালটা কি মধুর হবে
কেমন যাবে দিনটা?
ঘড়িতে জানান দেয়
বেজে গেছে সাতটা,
তড়িঘড়ি ছুটে বেড়ায়
হাতে নিয়ে প্রাণটা।
দাদা দিদি কেউ নেই
নেই তার বাবা,
আছে শুধু মা তার
তাও আবার বোবা ।।
শরীর তো নয় আর
শুধু রোগে ভর্তি,
চিন্তায় ঘুম নেই
নেই মনে ফূর্ত্তি।
পেটে নেই দানাপানি
পকেটটা শূণ্য,
রাতভর মায়ের সেবায়
নিজে হয় ধন্য।।
মনে মনে ভাবে আর
করে কাজ আনমনে,
বিধাতার একি খেলা
শয়নে ও স্বপনে।
পাশাপাশি দুটি পথ
জীবন ও মরণ,
মানা ছাড়া গতি নেই
ভাগ্যের লিখন।।
*****
এম এ মাসুদ রানা
বয়সটা আর কত হবে?
সাত কিংবা আট,
পায়ে পায়ে ঘুরে বেড়ায়
নেই কোন ফাট্।
ভাবনায় ঘুম ভাঙ্গে
মাকে নিয়ে চিন্তা,
সকালটা কি মধুর হবে
কেমন যাবে দিনটা?
ঘড়িতে জানান দেয়
বেজে গেছে সাতটা,
তড়িঘড়ি ছুটে বেড়ায়
হাতে নিয়ে প্রাণটা।
দাদা দিদি কেউ নেই
নেই তার বাবা,
আছে শুধু মা তার
তাও আবার বোবা ।।
শরীর তো নয় আর
শুধু রোগে ভর্তি,
চিন্তায় ঘুম নেই
নেই মনে ফূর্ত্তি।
পেটে নেই দানাপানি
পকেটটা শূণ্য,
রাতভর মায়ের সেবায়
নিজে হয় ধন্য।।
মনে মনে ভাবে আর
করে কাজ আনমনে,
বিধাতার একি খেলা
শয়নে ও স্বপনে।
পাশাপাশি দুটি পথ
জীবন ও মরণ,
মানা ছাড়া গতি নেই
ভাগ্যের লিখন।।
*****
রজনীর শেষে ঈদ
রজনীর শেষে ঈদ
এম এ মাসুদ রানা
রজনী পোহালে আসছে ঈদ
তাড়াও না তোমার চোখের নিঁদ
খুশির ছটা বুকে নিয়ে গাও সেই গীত
দূর করে দাও সকল ভেদাভেদ ।
আজকে বাসো সবাইকে ভালো
তাড়াও মনের বিভেদ কালো
মিষ্টি চাঁদের হাসি দেখে নিজে হাসো
হাসির রেখায় হৃদয় করো আলো।
নিজকে নিজে নতুন সাজে গড়ো
বিশ্বটাকে দৃঢ় করে ঈদের নামাজ পড়ো
ঈদের খুশির খুশবু মেখে ঈদগাহে যাও
হৃদয়টাকে ছোট করে খোদার কাছে চাও।
এম এ মাসুদ রানা
রজনী পোহালে আসছে ঈদ
তাড়াও না তোমার চোখের নিঁদ
খুশির ছটা বুকে নিয়ে গাও সেই গীত
দূর করে দাও সকল ভেদাভেদ ।
আজকে বাসো সবাইকে ভালো
তাড়াও মনের বিভেদ কালো
মিষ্টি চাঁদের হাসি দেখে নিজে হাসো
হাসির রেখায় হৃদয় করো আলো।
নিজকে নিজে নতুন সাজে গড়ো
বিশ্বটাকে দৃঢ় করে ঈদের নামাজ পড়ো
ঈদের খুশির খুশবু মেখে ঈদগাহে যাও
হৃদয়টাকে ছোট করে খোদার কাছে চাও।
মুক্ত মনের পাখি
মুক্ত মনের পাখি আমি
এম এ মাসুদ রানা
___________________
___________________
মুক্তমনের পাখি আমি,
স্বডানায় ভর করে,
উড়ে চলি দূর অজানায়।
মেঘহীন এ গগণ,
পুরোটাই আমার শহর।
পারো তো এসো এ শহরে,
রৌদ্র হয়ে পোড়াতে নয়,
পূর্ণদীপ্ত শশী হয়ে,
আমি মুক্তডানায় মাখবো তোমার জোছনা।
না হয় এসো মুক্ত পাখি হয়ে,
দুর্বার ডানায় উড়ে উড়ে আপন মনে,
দু' জনায় হারিয়ে যাব,
ভালবাসার গহীন বনে।
এম এ মাসুদ রানা
___________________
___________________
মুক্তমনের পাখি আমি,
স্বডানায় ভর করে,
উড়ে চলি দূর অজানায়।
মেঘহীন এ গগণ,
পুরোটাই আমার শহর।
পারো তো এসো এ শহরে,
রৌদ্র হয়ে পোড়াতে নয়,
পূর্ণদীপ্ত শশী হয়ে,
আমি মুক্তডানায় মাখবো তোমার জোছনা।
না হয় এসো মুক্ত পাখি হয়ে,
দুর্বার ডানায় উড়ে উড়ে আপন মনে,
দু' জনায় হারিয়ে যাব,
ভালবাসার গহীন বনে।
বাংলাদেশ
বাংলাদেশ
এম এ মাসুদ রানা
এক.
চোখের পাতায় ডুবলো সকাল
খুঁজবো কোথায় নীল,
নামলো আঁধার হারিয়ে গেলো
সুখের শঙ্খচিল।
মনের নদী শুকিয়ে মরু
বৃষ্টি ভীষণ খরা,
রাজনীতিতে বর্গী এলো
দেশটা এখন মরা।
কাঁদছে স্বদেশ মরছে স্বজন
পিচাশ এলো হেসে,
রফিক শফিক একুশ মাখা
আমার বাংলাদেশে।
কোথায় গেলো আসাদ তোমার
রক্তমাখা জামা,
চোখের জলে ভরছে সাগর
বিরান এ ভূম তামা।
দুই.
লোনায় কাঁদুক চোখের পাতা
বধির বিবেক মানবতা,
বাংলা মায়ের হৃদয় জুড়ে
শক্তি খুঁজুক শোকের বীজ,
ইশরাতের রক্ত অনল-
পুড়াক পিচাশ সকল নিজ।
তন্দ্রা কাটুক আগামরা আজ
গর্ব ত্যাগের মোদের ফায়াজ,
১৬ কোটি দ্রোহের শিখা
জঙ্গি জ্বলুক- কাটুক ঘোর,
অবন্তিদের ত্যাগের আলো

বাংলা জুড়ে আসুক ভোর।
এম এ মাসুদ রানা
এক.
চোখের পাতায় ডুবলো সকাল
খুঁজবো কোথায় নীল,
নামলো আঁধার হারিয়ে গেলো
সুখের শঙ্খচিল।
মনের নদী শুকিয়ে মরু
বৃষ্টি ভীষণ খরা,
রাজনীতিতে বর্গী এলো
দেশটা এখন মরা।
কাঁদছে স্বদেশ মরছে স্বজন
পিচাশ এলো হেসে,
রফিক শফিক একুশ মাখা
আমার বাংলাদেশে।
কোথায় গেলো আসাদ তোমার
রক্তমাখা জামা,
চোখের জলে ভরছে সাগর
বিরান এ ভূম তামা।
দুই.
লোনায় কাঁদুক চোখের পাতা
বধির বিবেক মানবতা,
বাংলা মায়ের হৃদয় জুড়ে
শক্তি খুঁজুক শোকের বীজ,
ইশরাতের রক্ত অনল-
পুড়াক পিচাশ সকল নিজ।
তন্দ্রা কাটুক আগামরা আজ
গর্ব ত্যাগের মোদের ফায়াজ,
১৬ কোটি দ্রোহের শিখা
জঙ্গি জ্বলুক- কাটুক ঘোর,
অবন্তিদের ত্যাগের আলো

বাংলা জুড়ে আসুক ভোর।
বিশ্বকাপ
______ বিশ্বকাপ ______
__এম এ মাসুুদ রানা___
♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪
বিশ্ব কাঁপে আজব নেশায়
বিশ্ব জাগে ঐ খেলায়
বল পরে মানুষ উড়ে
আমরা থাকবো কই?
কে জিতবে আর কে হারবে
ধরি আমরা টাকার বাজি
কি করে আজ জিতবে খেলা
ভাবায় তুলে সারা বেলা।
খেলা খেলে আঁচে প্যাঁচে
নারী নাচে খেলার মাঠে
মাতাল হয়ে দেখি নাচ
নাচায় বিশ্ব ভারিয় তোলে।
নানা রঙ্গয়ের জার্সি পরে
কথায় কাটি কথার প্যাচ,
চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে
কথায় ছাড়ি কথার লেজ।
রঙ মেখে সং সেজে
খাচ্ছে কি আর রঙ্গিন সুপ,
কেউবা দেখি জামা খুলে
নাচন নাচে গোলের তালে।
উৎসাহ আর সাহস দিতে
কেউবা সাজে বাজি বেশে
খেলার ছলে নগ্ন নারীর
নাচে পাগল হইল সবে।
__এম এ মাসুুদ রানা___
♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪♪
বিশ্ব কাঁপে আজব নেশায়
বিশ্ব জাগে ঐ খেলায়
বল পরে মানুষ উড়ে
আমরা থাকবো কই?
কে জিতবে আর কে হারবে
ধরি আমরা টাকার বাজি
কি করে আজ জিতবে খেলা
ভাবায় তুলে সারা বেলা।
খেলা খেলে আঁচে প্যাঁচে
নারী নাচে খেলার মাঠে
মাতাল হয়ে দেখি নাচ
নাচায় বিশ্ব ভারিয় তোলে।
নানা রঙ্গয়ের জার্সি পরে
কথায় কাটি কথার প্যাচ,
চায়ের কাপে চুমুক দিয়ে
কথায় ছাড়ি কথার লেজ।
রঙ মেখে সং সেজে
খাচ্ছে কি আর রঙ্গিন সুপ,
কেউবা দেখি জামা খুলে
নাচন নাচে গোলের তালে।
উৎসাহ আর সাহস দিতে
কেউবা সাজে বাজি বেশে
খেলার ছলে নগ্ন নারীর
নাচে পাগল হইল সবে।
জাগ্রত মানবতা
♦♦♦♦কবিতা♦♦♦♦
জাগ্রত মানবতা
এম এ মাসুদ রানা
আমার আমি কোন ধরানীর তলে?
হারিয়ে যাই ক্ষণে ক্ষণে --
সীমাহীন বাসনা জাগে মনে!
অভিন্ন সুরপ সংগীত ভেসে আসে ;
হৃদয়হীনা হৃদয়ের পানে--
পূর্ব দিগন্তের সূর্যটা হাসে!
জীবনের প্রভাত বেলা কে?
উঁকি দেয় যেন মধুর সুরে সুরে --
ফুরিয়ে আসে আনন্দ মেলা।
তবু স্বার্থের করি বেচাকেনা;
নিষ্ঠুর নিষ্ঠার সাথে মতো --
অভিনব কতো রূপ আসে।
বিবেকের আদালতে দিয়ে যায় তালা;
পৃথিবীর মহত্ব লাভের আশে --
মিথ্যে অভিনয়ের করে ছলাকলা।
যে সুধা পান অযোগ্য হয় তাই,
খুঁজে ফিরি জগত এ সংসারে --
যার কোনো সামান্যতম মূল্য নাই।
আমার আমি কতো বড়ো সে-যে
দেখাতে চাই কতো উপায়ে --
অথচ
কতোটুকু নিজেও বুঝিও না আমি।
মানুষের মানুষত্বের চেতনায় এ অহমিকা;
গরল সম নি:সৃত হরদম --
পোড়ায় জলন্ত দাবানল সম শিখা!
বোধ বোধকে পোড়ায় না তবু ;
করে না দগ্ধ চেতনার অঙ্গীকার --
তাইতো আজ নীরব জাগ্রত্ব মানবতার
জাগ্রত মানবতা
এম এ মাসুদ রানা
আমার আমি কোন ধরানীর তলে?
হারিয়ে যাই ক্ষণে ক্ষণে --
সীমাহীন বাসনা জাগে মনে!
অভিন্ন সুরপ সংগীত ভেসে আসে ;
হৃদয়হীনা হৃদয়ের পানে--
পূর্ব দিগন্তের সূর্যটা হাসে!
জীবনের প্রভাত বেলা কে?
উঁকি দেয় যেন মধুর সুরে সুরে --
ফুরিয়ে আসে আনন্দ মেলা।
তবু স্বার্থের করি বেচাকেনা;
নিষ্ঠুর নিষ্ঠার সাথে মতো --
অভিনব কতো রূপ আসে।
বিবেকের আদালতে দিয়ে যায় তালা;
পৃথিবীর মহত্ব লাভের আশে --
মিথ্যে অভিনয়ের করে ছলাকলা।
যে সুধা পান অযোগ্য হয় তাই,
খুঁজে ফিরি জগত এ সংসারে --
যার কোনো সামান্যতম মূল্য নাই।
আমার আমি কতো বড়ো সে-যে
দেখাতে চাই কতো উপায়ে --
অথচ
কতোটুকু নিজেও বুঝিও না আমি।
মানুষের মানুষত্বের চেতনায় এ অহমিকা;
গরল সম নি:সৃত হরদম --
পোড়ায় জলন্ত দাবানল সম শিখা!
বোধ বোধকে পোড়ায় না তবু ;
করে না দগ্ধ চেতনার অঙ্গীকার --
তাইতো আজ নীরব জাগ্রত্ব মানবতার
স্বাধীনতা
_______"স্বাধীনতা"_______
______মোঃ-মাসুদ রানা_____
_________________________
স্বাধীনতা তুমি শহীদ জীয়ার
কালুরঘটের ধ্বনি,
স্বাধীনতা তুমি স্বপ্নে দেখা না কি?
বাংলার কমল বদন খানি।
স্বাধীনতা তুমি লাক্ষো রক্ত দিয়ে কেনা
আমাদের স্বাধীন দেশের মাটি,
স্বাধীনতা তুমি মুক্তি জনতার
দেহতে রক্তমাখা পাটি।
স্বাধীনতা তুমি রক্তে রাঙা
বাংলার সবুজ রাজ পথ,
স্বাধীনতা তুমি বাঙালী বধূর
গৌরব উজ্জ্বল নথি।
স্বাধীনতা তুমি আবাল বৃদ্ধ বণিতার
কৃষক শ্রমিকের মুখে হাসি,
স্বাধীনতা তুমি গর্জে ওঠা-
পাগল, নিপীড়িত দেশ বাসি।
স্বাধীনতা তুমি যুদ্ধ জয়ের
মুখোরিত সেই গান,
স্বাধীনতা তুমি ছিনিয়ে আনা
বাঙালী জাতির প্রাণ ।
স্বাধীনতা তুমি দেখো না কোন অপরাধ
এই বাংলার প্রাণ
স্বাধীনতা তুমি যুগে যুগে যেন,
হয়ে আছ অম্লান ।
স্বাধীনতা তুমি বাঙালীর বুকে
থাকবে চিরস্মরণীয় হয়ে,
লাঞ্ছিত হতে দেবো না তোমায়
আগলাবো বুক দিয়ে।
______মোঃ-মাসুদ রানা_____
_________________________
স্বাধীনতা তুমি শহীদ জীয়ার
কালুরঘটের ধ্বনি,
স্বাধীনতা তুমি স্বপ্নে দেখা না কি?
বাংলার কমল বদন খানি।
স্বাধীনতা তুমি লাক্ষো রক্ত দিয়ে কেনা
আমাদের স্বাধীন দেশের মাটি,
স্বাধীনতা তুমি মুক্তি জনতার
দেহতে রক্তমাখা পাটি।
স্বাধীনতা তুমি রক্তে রাঙা
বাংলার সবুজ রাজ পথ,
স্বাধীনতা তুমি বাঙালী বধূর
গৌরব উজ্জ্বল নথি।
স্বাধীনতা তুমি আবাল বৃদ্ধ বণিতার
কৃষক শ্রমিকের মুখে হাসি,
স্বাধীনতা তুমি গর্জে ওঠা-
পাগল, নিপীড়িত দেশ বাসি।
স্বাধীনতা তুমি যুদ্ধ জয়ের
মুখোরিত সেই গান,
স্বাধীনতা তুমি ছিনিয়ে আনা
বাঙালী জাতির প্রাণ ।
স্বাধীনতা তুমি দেখো না কোন অপরাধ
এই বাংলার প্রাণ
স্বাধীনতা তুমি যুগে যুগে যেন,
হয়ে আছ অম্লান ।
স্বাধীনতা তুমি বাঙালীর বুকে
থাকবে চিরস্মরণীয় হয়ে,
লাঞ্ছিত হতে দেবো না তোমায়
আগলাবো বুক দিয়ে।
ডায়েরী
♠♠ ডায়েরী ♠♠
এম এ মাসুদ রানা
ছিড়ে ফেলেছি আমি আমার
অগুছালো ডায়রির পাতা,
যেখানে আমার লেখা ছিল
কত অগুনিত স্বপ্ন কথা।
কখনওই ছিড়তে পারিনি
আমার তৃষ্ণাতূর মনের পাতা,
যেখানে জমে আছে অনেক অনেক
জীবনের কতোশত স্বপ্ন ও আশা।
ছিড়েছি ডায়রির পাতা
লেখাছিল কলমের কালি দিয়ে,
হৃদয়ের পাতা থেকে মুছবো কি করে
জানি না এই আমি।
একাকী মন
____একাকী মন____
এম এ মাসুদ রানা
একাকী নিরবতায়
শুধু তোমায় ভাবে
চঞ্চলা ও অশান্ত মণ।
জানি না মিলবে কবে দেখা?
মিলন কবে কী তোমার সাথে ?
তুমিও কি ভাবো আমায় নিয়ে?
না এর মঝে অন্য কিছু আছে!
তোমারি বিচরণ হরদমে করি
তোমায় স্বরণ।
তোমার স্মৃতি নেয় পিছু।
মনের ঘরে করে শুধু ঘুর ঘুর
এক অন্য নেশা,
ভাল থেকো তুমি, সুখে থাকো তুমি
সূখ পাখি নিয়ে।
চায়বো না কোন জবাব।
জুথী সোনার জন্য
___জুথী সোনার জন্য___
এম এ মাসুদ রানা
জুথী রানী জুথী রানী
আপন মনে থাকো?
নইলে কেমন করে এমন
আমার ছবি আঁকো।
কমলা-হলুদ লাল- নীল আর
কত্তো রঙ্গের ছবি,
আঁকছো তুমি আপন মনে
দুলিয়া মাথার চুল।
লাল পোষাক আর নীল পোষক
নৃত্য দেখে দেখে,
নৃত্যের ছবি আঁকছো বুঝি
রং তুলির রং মেখে।
জুথী রানী ছবির দেশে
ছবির মাঝে থাকো,
আমার নিজের জন্য
একটি রঙ্গিন ছবি আঁকো।
এম এ মাসুদ রানা
জুথী রানী জুথী রানী
আপন মনে থাকো?
নইলে কেমন করে এমন
আমার ছবি আঁকো।
কমলা-হলুদ লাল- নীল আর
কত্তো রঙ্গের ছবি,
আঁকছো তুমি আপন মনে
দুলিয়া মাথার চুল।
লাল পোষাক আর নীল পোষক
নৃত্য দেখে দেখে,
নৃত্যের ছবি আঁকছো বুঝি
রং তুলির রং মেখে।
জুথী রানী ছবির দেশে
ছবির মাঝে থাকো,
আমার নিজের জন্য
একটি রঙ্গিন ছবি আঁকো।
ছোট বেলার কথা
ছোট বেলার কথা
এম এ মাসুদ রানা
প্রভাতের হালকা আলো
আসতো যখন জানালা দিয়ে
ছোট বেলায় শুনিতাম সে ক্ষণে
গুনগুন কত গলা যে,
কত যে মধুর লাগিত
ছোট শিশুর কাছে
নিরবে যেতাম শুনে
যেই কুরানের বাণী ,
আজও প্রভাতে আলো আসে
আজও গগনে সূর্য হাসে
আসছেনা কেবল আজিকে
সেই মধুর বাণী,
আজিকে প্রভাতে ভেসে আসে
শুধুই গান বাজনার ধ্বনি।
এম এ মাসুদ রানা
প্রভাতের হালকা আলো
আসতো যখন জানালা দিয়ে
ছোট বেলায় শুনিতাম সে ক্ষণে
গুনগুন কত গলা যে,
কত যে মধুর লাগিত
ছোট শিশুর কাছে
নিরবে যেতাম শুনে
যেই কুরানের বাণী ,
আজও প্রভাতে আলো আসে
আজও গগনে সূর্য হাসে
আসছেনা কেবল আজিকে
সেই মধুর বাণী,
আজিকে প্রভাতে ভেসে আসে
শুধুই গান বাজনার ধ্বনি।
নিরাশ এই মন
________নিরাশ এই মন________
______এম এ মাসুদ রানা ________
ভালবাসার তো নেই কোন সময়
ব্যস্ত ও কাজে কাটে এই জীবন
বুকে হাত বেধে রাখা যায় না আর
ঘাড় বাকা করে দাড়ানোর নেই সময়
ঘামের জলে শীতল হয় এ গা
প্রখর রৌদ্দুরে বড়ই ক্লান্ত আমও
কাছেও পাই না কোন কিছু
কিভাবে মিটাম হৃদয়- রৌদ্দুর।
কাজের মাঝে কেটে যায় বেলা অবেলা
ব্যাকুল করে মন কাজের কোলাহলে,
তৃষ্ণায় বড় ক্লান্ত এই প্রাণ
জল টেনে পান করার নই কোন সময়
আমার নদী বয় না আমার পাশে
নেই তার কোন স্রোতের,
আটকে রাখে শুধু সংসারে
আটকা মনে বাধা দেয় সময় অসময়।
ফিরবো কখন তোমার পানে
বন্দী যে, আছে আমার দুটি চোখ,
বাধা দেয় যত সমজের যত বাসনা
যত বাধা যত কথা সবে মোর নিরাশ।
______এম এ মাসুদ রানা ________
ভালবাসার তো নেই কোন সময়
ব্যস্ত ও কাজে কাটে এই জীবন
বুকে হাত বেধে রাখা যায় না আর
ঘাড় বাকা করে দাড়ানোর নেই সময়
ঘামের জলে শীতল হয় এ গা
প্রখর রৌদ্দুরে বড়ই ক্লান্ত আমও
কাছেও পাই না কোন কিছু
কিভাবে মিটাম হৃদয়- রৌদ্দুর।
কাজের মাঝে কেটে যায় বেলা অবেলা
ব্যাকুল করে মন কাজের কোলাহলে,
তৃষ্ণায় বড় ক্লান্ত এই প্রাণ
জল টেনে পান করার নই কোন সময়
আমার নদী বয় না আমার পাশে
নেই তার কোন স্রোতের,
আটকে রাখে শুধু সংসারে
আটকা মনে বাধা দেয় সময় অসময়।
ফিরবো কখন তোমার পানে
বন্দী যে, আছে আমার দুটি চোখ,
বাধা দেয় যত সমজের যত বাসনা
যত বাধা যত কথা সবে মোর নিরাশ।
Subscribe to:
Posts (Atom)